বিনোদন ডেস্ক : কদিন আগেই তো দেখা গিয়েছিল
দেব ও শুভশ্রীর ‘বিয়ের ছবি’৷ সকলে একযোগে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তাহলে কি
তারা বিয়েটা সেরে ফেললেন!
বরবেশী দেব ও কনের সাজে শুভশ্রীর ছবি প্রমাণ দিচ্ছিল বিয়ে তো হয়েইছে।
আসলে যদি হয়ও তবে তা সিনেমার খাতিরে। আর সে ছবি প্রকাশে সাড়া পড়ে
যাওয়ার পর নায়িকা দেখালেন এ ছবি। এবার একসঙ্গে কোথায় চললেন
দেব-শুভশ্রী, একেবারে ‘হ্যাপি’ মুডে? আসলে তারা এখন নৈনিতালে। চলছে তাদের
নতুন ছবি ‘ধূমকেতু’র শুটিং।
বেশ কয়েক বছর পর টলিপাড়ায় ফিরেছে এ জুটি? সম্পর্কের চোরাটান ছাপিয়ে
পেশাদারিত্বের আলোতে ফিরেছিলেন দু’জনে। সৌজন্যে অবশ্যই কৌসিক
গঙ্গোপাধ্যায়।
পরিচালক হিসেবে তিনি অন্য ঘরানার হলেও, এবার দেব ও শুভশ্রীর মতো
নায়ক-নায়িকাকেও শামিল করেছেন তার ঘরানায়। বাংলার এই ‘প্রফেসর’ পরিচালক
যে আবার নতুন করে চমকে দেবেন এমনটাই প্রত্যাশিত।
তবে সব থেকে বেশী চমকে দিয়েছিলেন তার ছবির নায়ক-নায়িকা। প্রথম লুকে
বিয়ের বেশে ধরা দিয়েই ফ্যানদের মন জয় করেছিলেন। সকলে একবাক্যে প্রায়
স্বীকার করেছিলেন, এ জুটির সারল্যই এদের ইউএসপি।
বিয়ের সাজে তাদের ছবির সেই সারল্যই যেন বোল্ড করেছিল ফ্যানদের। ক’দিন
কাটতে না কাটতেই নায়িকার প্রোফাইলে আবার হ্যাপি মুডের ছবি। আসলে নৈনিতালে
জমিয়ে চলছে ছবির শুটিং। আর তাই বিন্দাস মেজাজে নায়ক-নায়িকা।
এ ছবিতেই প্রযোজক দেবের যাত্রা শুরু। শুভশ্রীকে সঙ্গে নিয়েই সে যাত্রা
শুরু করেছেন। বেশ কয়েক বছর অন্তরালে থাকলেও ধূমকেতুর মতোই যেন ফিরে এসেছে
এ জুটি। আর ইতিমধ্যেই দর্শকের যে পরিমাণ ভালবাসা পেয়েছেন, তাতে
‘ধূমকেতু’র সাফল্য অনেকটাই যেন নিশ্চিত।
রবিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৫
মৌলিক সংখ্যা (Prime Number) বের করার ইজি টেকনিক
মৌলিক সংখ্যাঃ যে সংখ্যাকে ১ এবং সে সংখ্যা ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা ভাগ যায় না, তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে। অর্থাৎ ১ থেকে বড় যেসবসংখ্যার ১ ও ঐ সংখ্যা ছাড়া অপর কোন গুণনীয়ক থাকে না, তাই হল মৌলিক সংখ্যা। যেমন ২, ৫, ৭, ১১ ইত্যাদি।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ
২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১,৩৭,৪১,৪৩,৪৭,৫৩,৫৯,৬১,৬৭,৭১,৭৩,৭৯,৮৩,৮৯, এবং ৯৭।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল ১০৬০।
১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি।
এভাবে ১-১০,১১-২০…… ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা হল ৪,৪,২,২,৩,২,২,৩,২,১
Simple টেকনিকঃ
শুধু মাত্র ২ ব্যতিত অন্য কোন জোড় সংখ্যা মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ১২,২৮,৪৫৬
দুই বা ততোধিক সংখ্যার শেষে ৫ থাকলে সেটি মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ৫৫, ২৫,৬২৪৫ এগুলো ৫ দ্বারা বিভাজ্য।
তাহলে প্রতি ১-১০/১০-২০/২০-৩০ ……ক্রমে ৭টি সংখ্যা থাকে যেগুলো জোড় অথবা শেষে ৫ থাকে এবং সেই সংখ্যা গুলো অমৌলিক বা মৌলিক সংখ্যা হয় নয়। যেমনঃ ২০-৩০ এর মধ্যে ২০,২২,২৪,২৫,২৬,২৮ এবং ৩০। তাহলে আর বাকি থাকল ২১,২৩,২৭ এবং ২৯ ।এগুলো মৌলিক কিনা তা জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
Simple টেকনিকঃ
শুধু মাত্র ২ ব্যতিত অন্য কোন জোড় সংখ্যা মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ১২,২৮,৪৫৬
দুই বা ততোধিক সংখ্যার শেষে ৫ থাকলে সেটি মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ৫৫, ২৫,৬২৪৫ এগুলো ৫ দ্বারা বিভাজ্য।
তাহলে প্রতি ১-১০/১০-২০/২০-৩০ ……ক্রমে ৭টি সংখ্যা থাকে যেগুলো জোড় অথবা শেষে ৫ থাকে এবং সেই সংখ্যা গুলো অমৌলিক বা মৌলিক সংখ্যা হয় নয়। যেমনঃ ২০-৩০ এর মধ্যে ২০,২২,২৪,২৫,২৬,২৮ এবং ৩০। তাহলে আর বাকি থাকল ২১,২৩,২৭ এবং ২৯ ।এগুলো মৌলিক কিনা তা জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
মৌলিক সংখ্যা বের করার পদ্ধতিঃ
১ম পদ্ধতিঃ ১-১০
এর মধ্যে যে ৪ টা মৌলিক সংখ্যা আছে, (২,৩,৫,৭) এবং ২,৩,৫,৭ এর যোগফল ১৭
দিয়ে ভাগ না গেলে ঐ সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা। যেমনঃ ৯৭ কে (২,৩,৫,৭,১৭) দিয়ে
ভাগ যায় না, তাই এটি মৌলিক সংখ্যা। কিন্তু ১৬১ কে (২,৩,৫,৭,১৭) এর মধ্যে ৭
দিয়ে ভাগ যায়। তাই ১৬১ মৌলিক সংখ্যা না।
২য় পদ্ধতিঃ যে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা কিনা জানতে চাওয়া হবে সেটির(√)
বের করুন। রুট সংখ্যাটির সামনে ও পিছনের মৌলিক সংখ্যাটি দিয়ে ঐ সংখাকে ভাগ
যায় কিনা দেখুন। যদি ভাগ যায় তবে মৌলিক সংখ্যা না। যেমন ১৪৩ এর রুট করলে
পাওয়া যায় ১১.৯৬। এখানে ১১ নিজে মৌলিক সংখ্যা এবং এর পরের মৌলিক সংখ্যা হল
১৩। এই দুইটি সংখ্যা দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ যায়। তাই এটি মৌলিক সংখ্যা নয়।
অর্থাৎ ২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে বুঝতে হবে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা।
অর্থাৎ ২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে বুঝতে হবে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা।
শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫
ওর জন্য ধর্ম ত্যাগ করেছি আর ওর বন্ধুরা মিলে আমাকে…
<a
href='http://thenationbd.com/beta/www/delivery/ck.php?n=a1bc209d'
target='_blank'><img
src='http://thenationbd.com/beta/www/delivery/avw.php?zoneid=2&n=a1bc209d'
border='0' alt='' /></a>
বিচিত্র মানুষের জীবন আর এই বিচিত্র জীবনের বহু বাক, জীবন আছে বলেই সমস্যা আছে। এই সব সমস্যার সমাধান ও আছে। কিছু কিছু সময় এই সব সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে, মানুষের দ্বারা কিছু সমস্যা মাঝে মাঝে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। এই সব ঝামেলা মোকাবেলা করে জীবনকে এগিয়ে নিতে হবে। আমি সোমা কামাল সবাইকে সবসময় এটাই বলে থাকি, জীবন আপনার এটাকে গুছিয়ে নেবার দ্বায়িত্ব আপনারই। দীর্ঘ সময় থেকে আপনাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে আমরা পরামর্শ দেবার চেস্টা করছি, আশা করছি এই ধারা অব্যাহত থাকবে, আপনিও চাইলে আপনার যেকোন সমস্যার কথা আমাদেরকে মেইল করতে পারেন কিংবা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে জানাতে পারেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী জানিয়েছেন তার জীবনের করুন কথা, আমরা সংক্ষেপে সেটা প্রকাশ করলাম।
লীরা (ছদ্মনাম): আপু আমার আর বাচার কোন ইচ্ছে নেই, আমার জীবনের সবই তো শেষ। আমি হিন্দু মেয়ে বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ। আমার ফ্যামিলি মোটামুটি সচ্ছল, আমি ক্লাস টেনে থাকাকালীন এক মুসলমান ছেলের সাথে রং নাম্বারের সুত্র ধরে পরিচয় তারপর প্রেম হয়। ছেলেটির নাম শাওন ঢাকায় থাকে। আমাদের সম্পর্ক খুব ভালই চলছিল। দিনের বেশিরভাগ সময়ই আমরা ফোনে কথা বলতাম। অনার্সে ভর্তি হবার পরপরই আমার বিয়ে ঠিক হয়। আমি শাওনের সাথে কথা বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসি। ইসলাম ধর্ম গ্রহন করি। তারপর আমাদের বিয়ে হয়। ও আমাকে যাত্রাবাড়ী এক বাসায় রাখে। বলেছিল কিছুদিন পর আমাকে বাড়িতে নিবে। সেভাবেই চলছিলো। হঠাৎ জানতে পারলাম সে বিবাহিত। তবুও আমি মেনে নিয়েছিলাম। কারন আমার পিছু ফেরার কোন উপায় নাই।
মাসখানেক পর একটা বাচ্চা সহ ওর বউ এসে হাজির হয় আমার বাসায়। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। শাসিয়ে যায় শাওন কে তালাক দেবার জন্য। এই নিয়ে শাওনের সাথে আমার অনেক ঝগড়া হয়। শাওনকে বলতেই সে আমাকে মারধোর করে। শাওনের প্রথম পক্ষের স্ত্রীর বড় ভাই পুলিশ অফিসার। সে ও আমায় ফোনে হুমকি দিতে থাকে। একদিন ওই মহিলা তার বন্ধুদের নিয়ে আবার আমার বাসায় এসে আমাকে মারধর করে। অবশেষে শাওন আমাকে এক লাখ টাকা দিয়ে তালাক দিয়ে দেয়। আপু, যাকে আমি জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসলাম, যার জন্য ধর্ম ত্যাগ করলাম সেই আমার সাথে এমন করলো। এই শহরে আমি নতুন। আমি এখন কোথায় যাব। আমার কি এখন আত্মহত্যা ছাড়া কোন পথ নেই। আপু আমার কি ভুল ছিল আপনি বলতে পারেন?
*পরামর্শ*
তোমার সাথে যা ঘটেছে সেটা নিতান্তই অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত, যেহেতু তুমি ধর্ম ত্যাগ করেছো সেহেতু তোমার বাড়িতে তোমাকে ফিরিয়ে নিতে চাইবেনা। এই মুহুর্তে আমি তোমাকে কি বলে সান্তনা দিব বুঝতে পারছিনা। আমি পাঠকদের কাছে তোমার প্রশ্নটি ছুড়ে দিলাম। দেখি তারা কি উপদেশ দেয়
বিচিত্র মানুষের জীবন আর এই বিচিত্র জীবনের বহু বাক, জীবন আছে বলেই সমস্যা আছে। এই সব সমস্যার সমাধান ও আছে। কিছু কিছু সময় এই সব সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে, মানুষের দ্বারা কিছু সমস্যা মাঝে মাঝে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। এই সব ঝামেলা মোকাবেলা করে জীবনকে এগিয়ে নিতে হবে। আমি সোমা কামাল সবাইকে সবসময় এটাই বলে থাকি, জীবন আপনার এটাকে গুছিয়ে নেবার দ্বায়িত্ব আপনারই। দীর্ঘ সময় থেকে আপনাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে আমরা পরামর্শ দেবার চেস্টা করছি, আশা করছি এই ধারা অব্যাহত থাকবে, আপনিও চাইলে আপনার যেকোন সমস্যার কথা আমাদেরকে মেইল করতে পারেন কিংবা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে জানাতে পারেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী জানিয়েছেন তার জীবনের করুন কথা, আমরা সংক্ষেপে সেটা প্রকাশ করলাম।
লীরা (ছদ্মনাম): আপু আমার আর বাচার কোন ইচ্ছে নেই, আমার জীবনের সবই তো শেষ। আমি হিন্দু মেয়ে বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ। আমার ফ্যামিলি মোটামুটি সচ্ছল, আমি ক্লাস টেনে থাকাকালীন এক মুসলমান ছেলের সাথে রং নাম্বারের সুত্র ধরে পরিচয় তারপর প্রেম হয়। ছেলেটির নাম শাওন ঢাকায় থাকে। আমাদের সম্পর্ক খুব ভালই চলছিল। দিনের বেশিরভাগ সময়ই আমরা ফোনে কথা বলতাম। অনার্সে ভর্তি হবার পরপরই আমার বিয়ে ঠিক হয়। আমি শাওনের সাথে কথা বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসি। ইসলাম ধর্ম গ্রহন করি। তারপর আমাদের বিয়ে হয়। ও আমাকে যাত্রাবাড়ী এক বাসায় রাখে। বলেছিল কিছুদিন পর আমাকে বাড়িতে নিবে। সেভাবেই চলছিলো। হঠাৎ জানতে পারলাম সে বিবাহিত। তবুও আমি মেনে নিয়েছিলাম। কারন আমার পিছু ফেরার কোন উপায় নাই।
মাসখানেক পর একটা বাচ্চা সহ ওর বউ এসে হাজির হয় আমার বাসায়। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। শাসিয়ে যায় শাওন কে তালাক দেবার জন্য। এই নিয়ে শাওনের সাথে আমার অনেক ঝগড়া হয়। শাওনকে বলতেই সে আমাকে মারধোর করে। শাওনের প্রথম পক্ষের স্ত্রীর বড় ভাই পুলিশ অফিসার। সে ও আমায় ফোনে হুমকি দিতে থাকে। একদিন ওই মহিলা তার বন্ধুদের নিয়ে আবার আমার বাসায় এসে আমাকে মারধর করে। অবশেষে শাওন আমাকে এক লাখ টাকা দিয়ে তালাক দিয়ে দেয়। আপু, যাকে আমি জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসলাম, যার জন্য ধর্ম ত্যাগ করলাম সেই আমার সাথে এমন করলো। এই শহরে আমি নতুন। আমি এখন কোথায় যাব। আমার কি এখন আত্মহত্যা ছাড়া কোন পথ নেই। আপু আমার কি ভুল ছিল আপনি বলতে পারেন?
*পরামর্শ*
তোমার সাথে যা ঘটেছে সেটা নিতান্তই অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত, যেহেতু তুমি ধর্ম ত্যাগ করেছো সেহেতু তোমার বাড়িতে তোমাকে ফিরিয়ে নিতে চাইবেনা। এই মুহুর্তে আমি তোমাকে কি বলে সান্তনা দিব বুঝতে পারছিনা। আমি পাঠকদের কাছে তোমার প্রশ্নটি ছুড়ে দিলাম। দেখি তারা কি উপদেশ দেয়
সাকিবকে মহাতারকাদের সমপর্যায়ের আখ্যা দিলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচিন !
:বন্ধু শেন ওয়ার্নকে সাথে নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরপ্রাপ্ত তারকাদের নিয়ে ‘ক্রিকেট অল স্টার্স’ নামের একটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছেন কিংবদন্তি ভারতীয় ক্রিকেটার শচিন টেন্ডুলকার। শনিবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টের পূর্বে শুক্রবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন শচিন।
সেখানেই শচিনের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ৮টি দেশের কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা থাকলেও, অন্য দেশগুলো থেকে কোন ক্রিকেটার এখানে নেই কেন? বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে দারূণ ক্রিকেট খেলতে থাকা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হয় তার কাছে।
জবাবে শচিন বলেন, ‘আপনি যদি এই ক্রিকেটারদের অসাধারণ রেকর্ডের দিকে নজর দেন, তবে আমার মনে হয় বাংলাদেশে একজন ক্রিকেটার আছেন, যিনি এই মহাতারকাদের সমপর্যায়ের। সাকিব আল হাসানই বাংলাদেশের সেই ক্রিকেটার, যিনি আমাদের সাথে যোগ দিতে পারেন। তবে আমি বলছি না তার এখনই অবসর নিয়ে আমাদের এখানে চলে আসা উচিত! আপাতত তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটই চালিয়ে যাবেন। যখন সঠিক সময় আসবে, তিনি অবশ্যই আমাদের দলে চলে আসবেন।’
শেখ মিনহাজ হোসেইন নামে একজন ফেসবুক ব্যাবহারকারী লিখেছেন,
বাংলা অনলাইন পত্রিকাগুলো কেউই এখনো এমন একটা রিপোর্ট করলো না দেখে অবাক হলাম! কেউই খেয়াল করেনি বোধহয়। আজ Cricket All Stars এর সংবাদ সম্মেলন দেখছিলাম। সবাই জানি সেখানে সব রিটায়ার্ড লিজেন্ডরা খেলছে। একজন সাংবাদিক সাচিন এবং ওয়ার্নকে জিজ্ঞেস করে এখানে বাংলাদেশি কেউ নেই কেন? তার জবাবে সাচিন টেন্ডুলকার বলেন, বাংলাদেশের Shakib Al Hasan এই লিজেন্ডদের সমকক্ষ!! (What a true compliment! kiki emoticon ) কিন্তু সাকিব রিটায়ার করুক তারপর এই দলে যোগ দিবে! সাংবাদিক সম্ভবত বাংলাদেশি ছিলেন। এক্সাক্ট কনভার্সেশনটা ছিলঃ
সাংবাদিকঃ আমাদের এখানে আট দেশের সব লিজেন্ডারি খেলোয়ারেরা আছে। কিন্তু অন্য কিছু দেশের কোন খেলোয়ার এখানে নেই। যেমন, বাংলাদেশ ইদানিং খুবই ভালো করছে! এই লিস্টে বাংলাদেশের কোন খেলোয়ার নেই কেন?
সাচিন টেন্ডুলকারঃ দেখেন, এখানে সবাই সুপারস্টার। তাদের সবার রেকর্ড আর খেলা যদি দেখেন তাহলে সবাই incredible ছিল। এবং সবাই অবসর নেয়া খেলোয়ার। এখন আমি মনে করি বাংলাদেশের মাত্র একজন খেলোয়ারই আছেন যে এই লিস্টে জায়গা নিতে পারে, সে হচ্ছে সাকিব আল হাসান! কিন্তু সে এখনো অবসর নেয়নি, আমি চাইও না যে সে এখনই অবসর নিক। তাকে এখন আন্তর্জাতিক খেলা খেলতে দিন। যখন সময় হবে তখন সে আমাদের সাথেই খেলবে!
- সাংবাদিকঃ আমাদের এখানে আট দেশের সব লিজেন্ডারি খেলোয়ারেরা আছে। কিন্তু অন্য কিছু দেশের কোন খেলোয়ার এখানে নেই। যেমন, বাংলাদেশ ইদানিং খুবই ভালো করছে! এই লিস্টে বাংলাদেশের কোন খেলোয়ার নেই কেন?
সাচিন টেন্ডুলকারঃ দেখেন, এখানে সবাই সুপারস্টার। তাদের সবার রেকর্ড আর খেলা যদি দেখেন তাহলে সবাই incredible ছিল। এবং সবাই অবসর নেয়া খেলোয়ার। এখন আমি মনে করি বাংলাদেশের মাত্র একজন খেলোয়ারই আছেন যে এই লিস্টে জায়গা নিতে পারে, সে হচ্ছে সাকিব আল হাসান! কিন্তু সে এখনো অবসর নেয়নি, আমি চাইও না যে সে এখনই অবসর নিক। তাকে এখন আন্তর্জাতিক খেলা খেলতে দিন। যখন সময় হবে তখন সে আমাদের সাথেই খেলবে!
লিঙ্গ পরিবর্তনের আগে ও পরে,
নারী থেকে পুরুষে রূপান্তর, কিংবা পুরুষ থেকে নারীতে। আধুনিক যুগে এই বিষয়টা খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং অহরহ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে এমন ঘটনার কথা। লিঙ্গ বদলে ফেলা এমন মানুষদের পোশাকি নাম “ট্রান্স জেন্ডার”। তবে বলাই বাহুল্য যে পশ্চিমা দেশগুলোতেও লিঙ্গ বদলে ফেলা মানুষদের নিয়ে কাজ করে বিচিত্র ও মিশ্র অনুভূতি। কেউ কেউ তাঁদের সহজ ভাবে মেনে নিতে চেষ্টা করলেও সমাজের বেশিরভাগ মানুষ দেখেন ঘৃণা কিংবা ভয়ের চোখে। এখন ট্রান্স জেন্ডারের প্রেম, বিয়ে কিংবা অন্য কোন সামাজিক ও ব্যক্তিগত অধিকারের বিষয়টি নিয়েও অনেকের আপত্তি প্রবল।
কিন্তু আসলেই কি একজন লিঙ্গ বদলে ফেলা মানুষ অচ্ছুৎ? লিঙ্গ বদলে ফেললে ঠিক কতটা বদলে যান তিনি? শরীর না হয় বদলে যায়, মনটাও কি বদলে যায়? নাকি দিন শেষে পরিচয় সেই একটাই দাঁড়ায়… আমরা সকলে মানুষ! পৃথিবীতে অনেকেই তাঁদেরকে স্বাভাবিক মানুষ হিসাবে মেনে নিতে নারাজ, আর এটা যার যার অভিরুচি। দেখুন ১০ জন মানুষের লিঙ্গ বদলে ফেলার আগে ও পরের ছবি, দেখুন পার্থক্য। এই ছবিগুলো আপনাকে জীবন সম্পর্কে একটাবার ভাবতে অবশ্যই বাধ্য করবে।
২) Cythia
১২ টাকার ওষুধে ডায়াবেটিস নির্মূল
মাত্র ১২ টাকার ওষুদের ডায়াবেটিস নির্মূল সম্ভব। এ ওষুধ সেবনে একজন রোগী খুব দ্রুত সুস্থতায় ফিরতে পারবেন।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার কথা
বিবেচনা করে এমন ওষুধ তৈরি করছে ডেনমার্কের কোম্পানি নভো নরডিস্ক। তবে
রোগের ধরনের ওপর ভিত্তি করে ভিন্ন ধরনের ওষুধও তৈরি করছে কোম্পানিটি।
বুধবার ডেইলি স্টার ভবনে নভো নরডিস্ক
আয়োজিত ‘করপোরেট সাসটেইনেবিলিটি থ্রো ট্রিপল বোটম লাইন’ শীর্ষক সংবাদ
সম্মেলনে নভো নরডিস্ক কোম্পানির ভাইস পেসিডেন্ট শুসানি স্টোরমার এ তথ্য
জানান।
তিনি বলেন, ‘রোগের ওপর নির্ভর করে আমরা ১২
টাকা থেকে ২ হাজার ৪৯০ টাকা পর্রন্ত মূল্যের ডায়াবেটিস ওষুধ বাংলাদেশে
বাজারজাত করছি। আমরা শুধু ব্যবসা করছি না, মানবসেবাও করছি। ব্যবসায়
ক্ষেত্রে আমরা অর্থনৈতিক ,সামাজিক ও পরিবেশের ওপর গুরুত্ব দেই। ফলে আমাদের
কোম্পানিটি ব্যবসায় দীর্ঘ মেয়াদি সফলতা পাচ্ছে। ব্যবসার জন্য এ তিনটি জিনিস
খুবই জরুরি। আমরা বিশ্বাস করি ব্যবসার ক্ষেত্রে এই তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব
দিলে দীর্ঘ মেয়াদে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আর এ কারনে একাধিক টেকসই
কোম্পানিগুলোর মধ্যে আমাদের কোম্পানিটি অন্যতম। আমরা সব ধরনের ডায়াবেটিকস
রোগীদের জন্য ওষুধ তৈরি করি।’
তিনি জানান, আগামী এপ্রিলে রাইজুডেগ নামে
আধুনিক ইনসুলিন বাংলাদেশে বাজারজাত শুরু করবে নভো নরডিস্ক। এটি মানুষের
ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই রাখা হবে।
উল্লেখ্য, প্রতি ৭ সেকেন্ডে বিশ্বে এক জন
ডায়াবেটিস রোগী মারা যায়। বাংলাদেশে ২০১৪ সালে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ছিল
প্রায় ৫৯ লাখ। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের তথ্যমতে, ২০৩০ সালের মধ্যে
বাংলাদেশে এমন রোগীর সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হবে। বিশ্বে বর্তমানে ৩৮৭ মিলিয়ন
মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এই সংখ্যা বেড়ে ২০৩৫ সালের ৫৯২ মিলিয়নে
দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা করছে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন।
অলস জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার
অভাবে শহরে বসবাসকারী মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। এ জন্য গ্রামের
চেয়ে শহরের মানুষের ডায়াবেটিস বেশি হয়।
প্রসঙ্গত, নভো নরডিস্ক ৯০ বছর ধরে
ডায়াবেটিস রোগীদের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ছাড়াও কোম্পানিটিতে
বিশ্বের ৭৫টি দেশে ৪১ হাজার ৪৫০ জন লোক কাজ করছে। এছাড়া ১৮০টি দেশে
কোম্পানির উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত হচ্ছে।
হস্তমৈথুনের ভয়ংকর ক্ষতি ও ছাড়ার উপায়…
হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই
কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই নয়, অভ্যাসটি এক সময় অনেকের যৌন জীবন
বিপর্যস্ত করে তুলে। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়- মানসিক সমস্যা
ও শারীরিক সমস্যা।
অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:
অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত
ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক
বেশিদিন স্থায়ী হয় না।।
বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে গধষব Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।
বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।
Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
চোখের ক্ষতি হয়।
স্মরণ শক্তি কমে যায়।
মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।
হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন
হস্তমৈথুন ছাড়ার টিপস :
কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত থাকেন, বা হঠাৎ কোনও সময়ে যদি এমন ইচ্ছে হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কোনও শারীরিক পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন ডন বৈঠক বা অন্য কোনও ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়,
অর্থাৎ হস্তমৈথুন করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। স্নান করার সময় এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করুন এবং দ্রুত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসুন।
যতটা সম্ভব নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন।
ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান।
হস্তমৈথুনে চরমভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন।
সন্ধ্যার সময়ই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কিছু করার না থাকলে মুভি দেখুন বা বই পড়ুন।
ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে।
সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোনও শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না।
ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন।
যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন।
বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার সাথে বেশি সময় কাটান।
ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।
ফোনসেক্স এড়িয়ে চলুন।
বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না।
অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:
বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে গধষব Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।
বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।
Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
চোখের ক্ষতি হয়।
স্মরণ শক্তি কমে যায়।
মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।
হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন
হস্তমৈথুন ছাড়ার টিপস :
কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত থাকেন, বা হঠাৎ কোনও সময়ে যদি এমন ইচ্ছে হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কোনও শারীরিক পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন ডন বৈঠক বা অন্য কোনও ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়,
অর্থাৎ হস্তমৈথুন করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। স্নান করার সময় এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করুন এবং দ্রুত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসুন।
যতটা সম্ভব নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন।
ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান।
হস্তমৈথুনে চরমভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন।
সন্ধ্যার সময়ই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কিছু করার না থাকলে মুভি দেখুন বা বই পড়ুন।
ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে।
সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোনও শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না।
ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন।
যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন।
বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার সাথে বেশি সময় কাটান।
ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।
ফোনসেক্স এড়িয়ে চলুন।
বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না।
আংকেল আমাকে স্ত্রীর মতো ব্যবহার করে...এখন!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানিয়েছেন
নিজের সমস্যার কথা। আমার প্রেমিক ছিলো, ৫ বছরের সম্পর্ক। এরপর সে ইউ এস এ
চলে গিয়ে আর যোগাযোগ রাখেনি। তখন আমি প্রচণ্ড কষ্টে থাকি। সেই সময়ে আমার
পাশে আমার চাকুরীক্ষেত্রে পরিচিত আংকেল আমাকে সান্ত্বনা দেয় এবং বাস্তবতা
কী তা বুঝায়। এখন আমি সেই সমস্যা অনেকটা কাটিয়ে উঠেছি। এরপর চাকুরী
ক্ষেত্রে পরিচিত আরেকজন ৬০ বছরের মানুষের সাথেও ২০১২ থেকে এই পর্যন্ত একটা
সাধারণ কথা বলা ভালো সম্পর্ক হয়। বর্তমানে আমি উনারই দেয়া একটা সরকারী
চাকুরী করি। উনি অনেক বড় একটা পোষ্টে আছেন।
সমস্যা হল একই জায়গায় জব করতে গিয়ে উনি আমাকে স্ত্রীর মতো সম্পর্ক করে এবং অনেক দূর চলে গেছে। উনিও নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়েও আমার সাথে যোগাযোগ রেখেছে। উনার স্ত্রী আমার কথা জানে এবং মেয়েরাও। কিন্তু উনি এসব এড়িয়ে আমার সাথে লুকিয়ে দেখা করে, কথা বলে। একই অফিসে হওয়াতে জব ক্ষেত্রেও উনার সম্মান নষ্ট হচ্ছে। তারপরও উনি এগুলো মানিয়ে চলছেন।
সমস্যা হল একই জায়গায় জব করতে গিয়ে উনি আমাকে স্ত্রীর মতো সম্পর্ক করে এবং অনেক দূর চলে গেছে। উনিও নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়েও আমার সাথে যোগাযোগ রেখেছে। উনার স্ত্রী আমার কথা জানে এবং মেয়েরাও। কিন্তু উনি এসব এড়িয়ে আমার সাথে লুকিয়ে দেখা করে, কথা বলে। একই অফিসে হওয়াতে জব ক্ষেত্রেও উনার সম্মান নষ্ট হচ্ছে। তারপরও উনি এগুলো মানিয়ে চলছেন।
উনি
চাচ্ছেন উনার অবসর গ্রহনের পর আমাকে বিয়ে করবে। কিন্তু আমার বাসায় এখন আমার
বিয়ের প্রস্তাব আসছে। আমি একবার ভাবছি অপরিচিত কাউকে বিয়ে করার থেকে উনাকে
বিয়ে করলে বাসায় ভালো থাকবো। যেহেতু উনি উনার পরিবার ত্যাগ করে আমাকে বিয়ে
করবে। আর উনি ধনীও আছেন, তাই আমরা ভালোই থাকবো। ইয়াং ছেলেরা বউকে ব্যবহার
করে, তারা ভালোবাসার মুল্য দেয় না। যেটা বয়স্ক লোক দিবে।
এখন আপু আপনি বলুন আমার কী করা উচিত? প্রস্তাবে রাজী হয়ে বিয়ে করা নাকি উনার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করে উনাকেই বিয়ে করা?
প্রশ্নটি করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী
পরামর্শ:
খুব স্পষ্টভাবে বলি আপু- আপনি যদি এই বিয়েটা করেন, সেটা হবে আপনার জীবনের সবচাইতে বড় ভুল। সবচাইতে বড়। এমন এক ভুল যেটার মাসুল আপনাকে সারা জীবন দিতে হবে। নিজের জীবনে তো কষ্ট পাবেনই, নিজের বিবেকের সামনেও কখনো মুখ দেখাতে পারবেন না।
আপনাকে কে এই ভুল ধারণা দিয়েছে যে তরুণ ছেলেরা স্ত্রীকে ব্যবহার করে? হাতের ৫ আঙ্গুল কি সমান? আপনি ২/১ জনকে দেখেই সব পুরুষ সম্পর্কে ধারণা বানিয়ে ফেললেন? আর আপনাকে কী বলেছে যে এই ভদ্রলোক আপনাকে দাম দেবে? আপু, কেবল আমাদের দেশেই যে, পৃথিবীর সমস্ত দেশেই দেখা যায় যে প্রায় বৃদ্ধ বয়সের পুরুষেরা একটা সময়ে গিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে যান। এবং বিয়েটি করেন কম বয়স্ক কোন মেয়েকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বিয়ের উদ্দেশ্য থাকে যৌন আগ্রহ। আরও বড় কথা, বিনে পয়সায় একজন নার্স পাওয়া যায়। যে বিচানায় পড়ে গেলে তাঁর সেবাযত্ন করবে। স্ত্রী বলে চলেও যেতে পারবে না।
আপনার কেন বিয়েটা কথা উচিত হবে না, আমি সেই কারণগুলো উল্লেখ করে দিচ্ছি। সিদ্ধান্ত আপনার।
প্রথমত, আপনি কি এই ভদ্রলোককে ভালোবাসেন? চিঠির কোথাও আপনি ভালোবাসেন এমন কোন কথা লেখেন নি। তাহলে যাকে ভালোবাসেন না, তাঁকে কেন বিয়ে করবেন? কেবলই টাকার জন্য?
দ্বিতীয়ত, ধরে নিলাম যে আপনি তাঁকে ভালোবাসেন ও বিয়ে করতে চান। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে সেটার জন্য আরেকজন মহিলার সংসার ভাঙতে হবে আপনাকে? আপনি তরুণী, চাইলেই অন্য পুরুষ পাবেন। কিন্তু জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় এই ভদ্রমহিলার জীবন নষ্ট করবেন নিজের সংসার সাজানোর জন্য। এটা কি কোন মানুষের কাজ হতে পারে? আপনার বিবেক কী বলে? ধরে নিলাম ভদ্রলোকের স্ত্রী খুবই খারাপ। কিন্তু কন্যারা? কন্যারা যদি অবিবাহিত হয়ে থাকে, সেই মেয়েগুলোর আর কোথাও ভালো বিয়ে হবে না। আর যদি বিবাহিতা হয়ে থাকেন, তাওলে আরও বিপদ। দিনরাত শ্বশুর বাড়ির কাছ থেকে কথা শুনবেন, অপমানে ছোট হয়ে থাকবেন। নিজের সুখের জন্য এতগুলো মানুষের জীবন নষ্ট করবেন আপনি? বিবেকে একটুও বাঁধবে না আপু?
তৃতীয়ত, পরিবার কি কখনো রাজি হবে একজন বয়স্ক লোকের সাথে আপনাকে বিয়ে দিতে? সত্যি বলতে কি, লোকটা আমার বাবার বয়সী। এই বয়সী একজন মানুষকে বিয়ে করবেন, সমাজ কী বলবে? আপনার পরিবার কি সমাজে খাটো হয়ে যাবে না? এটাই চান আপনি?
চতুর্থত, এই ভদ্রলোকের কাছ থেকে কেবল অর্থ পেলেই হবে আপনার, আজ কিছু লাগবে না? তিনি কখনো আপনার মনের রোমান্সের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন না, কারণ সেই বয়সটাই তাঁর নেই। এমনও হতে পারে যে শারীরিক ভাবেও আপনাকে সুখী করতে পারবেন না তিনি। কিংবা আপাতত পারলেও সেটা কিছু বছরের জন্য। তারপর আপনার যৌবন কীভাবে পার হবে আপু? আপনার কি সন্তানেরও আকাঙ্ক্ষা নেই?
শেষ কথা এই যে, সেই ভদ্রলোক আর কত বছর বাঁচবেন বলুন? এটা একদম নিশ্চিত যে আপনাকে তরুণী রেখেই মারা যাবেন তিনি, বিধবা হওয়া আপনার অবধারিত নিয়তি। কিংবা বিছানায় পড়ে থেকে নিজে কষ্ট পাবেন আর আপনাকেও কষ্ট দেবেন। কি গ্যারান্টি আছে যে তাঁর মৃত্যুর পর আপনি তাঁর সহায় সম্পদ পাবেন
টাকার লোভ বা ভ্রান্ত ধারণায় না ভুলে ঠাণ্ডা মাথায় বাস্তবতা চিন্তা করুন। আর আমার মনে হয় নিজের পছন্দ না থাকলে পরিবারের পছন্দে দেখেশুনে নিজের সাথে মানানসই কাউকে বিয়ে করাই ভালো হবে। এই বয়স্ক ভদ্রলোককে নয়।
এখন আপু আপনি বলুন আমার কী করা উচিত? প্রস্তাবে রাজী হয়ে বিয়ে করা নাকি উনার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করে উনাকেই বিয়ে করা?
প্রশ্নটি করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী
পরামর্শ:
খুব স্পষ্টভাবে বলি আপু- আপনি যদি এই বিয়েটা করেন, সেটা হবে আপনার জীবনের সবচাইতে বড় ভুল। সবচাইতে বড়। এমন এক ভুল যেটার মাসুল আপনাকে সারা জীবন দিতে হবে। নিজের জীবনে তো কষ্ট পাবেনই, নিজের বিবেকের সামনেও কখনো মুখ দেখাতে পারবেন না।
আপনাকে কে এই ভুল ধারণা দিয়েছে যে তরুণ ছেলেরা স্ত্রীকে ব্যবহার করে? হাতের ৫ আঙ্গুল কি সমান? আপনি ২/১ জনকে দেখেই সব পুরুষ সম্পর্কে ধারণা বানিয়ে ফেললেন? আর আপনাকে কী বলেছে যে এই ভদ্রলোক আপনাকে দাম দেবে? আপু, কেবল আমাদের দেশেই যে, পৃথিবীর সমস্ত দেশেই দেখা যায় যে প্রায় বৃদ্ধ বয়সের পুরুষেরা একটা সময়ে গিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে যান। এবং বিয়েটি করেন কম বয়স্ক কোন মেয়েকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বিয়ের উদ্দেশ্য থাকে যৌন আগ্রহ। আরও বড় কথা, বিনে পয়সায় একজন নার্স পাওয়া যায়। যে বিচানায় পড়ে গেলে তাঁর সেবাযত্ন করবে। স্ত্রী বলে চলেও যেতে পারবে না।
আপনার কেন বিয়েটা কথা উচিত হবে না, আমি সেই কারণগুলো উল্লেখ করে দিচ্ছি। সিদ্ধান্ত আপনার।
প্রথমত, আপনি কি এই ভদ্রলোককে ভালোবাসেন? চিঠির কোথাও আপনি ভালোবাসেন এমন কোন কথা লেখেন নি। তাহলে যাকে ভালোবাসেন না, তাঁকে কেন বিয়ে করবেন? কেবলই টাকার জন্য?
দ্বিতীয়ত, ধরে নিলাম যে আপনি তাঁকে ভালোবাসেন ও বিয়ে করতে চান। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে সেটার জন্য আরেকজন মহিলার সংসার ভাঙতে হবে আপনাকে? আপনি তরুণী, চাইলেই অন্য পুরুষ পাবেন। কিন্তু জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় এই ভদ্রমহিলার জীবন নষ্ট করবেন নিজের সংসার সাজানোর জন্য। এটা কি কোন মানুষের কাজ হতে পারে? আপনার বিবেক কী বলে? ধরে নিলাম ভদ্রলোকের স্ত্রী খুবই খারাপ। কিন্তু কন্যারা? কন্যারা যদি অবিবাহিত হয়ে থাকে, সেই মেয়েগুলোর আর কোথাও ভালো বিয়ে হবে না। আর যদি বিবাহিতা হয়ে থাকেন, তাওলে আরও বিপদ। দিনরাত শ্বশুর বাড়ির কাছ থেকে কথা শুনবেন, অপমানে ছোট হয়ে থাকবেন। নিজের সুখের জন্য এতগুলো মানুষের জীবন নষ্ট করবেন আপনি? বিবেকে একটুও বাঁধবে না আপু?
তৃতীয়ত, পরিবার কি কখনো রাজি হবে একজন বয়স্ক লোকের সাথে আপনাকে বিয়ে দিতে? সত্যি বলতে কি, লোকটা আমার বাবার বয়সী। এই বয়সী একজন মানুষকে বিয়ে করবেন, সমাজ কী বলবে? আপনার পরিবার কি সমাজে খাটো হয়ে যাবে না? এটাই চান আপনি?
চতুর্থত, এই ভদ্রলোকের কাছ থেকে কেবল অর্থ পেলেই হবে আপনার, আজ কিছু লাগবে না? তিনি কখনো আপনার মনের রোমান্সের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন না, কারণ সেই বয়সটাই তাঁর নেই। এমনও হতে পারে যে শারীরিক ভাবেও আপনাকে সুখী করতে পারবেন না তিনি। কিংবা আপাতত পারলেও সেটা কিছু বছরের জন্য। তারপর আপনার যৌবন কীভাবে পার হবে আপু? আপনার কি সন্তানেরও আকাঙ্ক্ষা নেই?
শেষ কথা এই যে, সেই ভদ্রলোক আর কত বছর বাঁচবেন বলুন? এটা একদম নিশ্চিত যে আপনাকে তরুণী রেখেই মারা যাবেন তিনি, বিধবা হওয়া আপনার অবধারিত নিয়তি। কিংবা বিছানায় পড়ে থেকে নিজে কষ্ট পাবেন আর আপনাকেও কষ্ট দেবেন। কি গ্যারান্টি আছে যে তাঁর মৃত্যুর পর আপনি তাঁর সহায় সম্পদ পাবেন
টাকার লোভ বা ভ্রান্ত ধারণায় না ভুলে ঠাণ্ডা মাথায় বাস্তবতা চিন্তা করুন। আর আমার মনে হয় নিজের পছন্দ না থাকলে পরিবারের পছন্দে দেখেশুনে নিজের সাথে মানানসই কাউকে বিয়ে করাই ভালো হবে। এই বয়স্ক ভদ্রলোককে নয়।
বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৫
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ৬ উপায়
শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর খাবারের বিকল্প নেই। ফল, সবজি ও
শস্যকণাসহ বিভিন্ন খাবার আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটায়। আবার
কিছুকিছু খাবার বিশেষভাবে আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। জোরালো স্মৃতিশক্তির
জন্যে মজার খাবারের পাশাপাশি ভালো কিছু অভ্যাসও চর্চা করতে হবে আমাদের।
মগজ কাজে লাগাও, নয়তো হারাও ঠিক পেশির মতোই কাজ করে মগজও। তাই এটির ব্যবহার
যত বেশি করবেন, ততই শক্তিশালী হবে। নতুন কিছু শিখলে, দৈনন্দিন কার্য
তালিকায় বৈচিত্র্য আনলে, তপ্ত বিতর্কে লিপ্ত হলে, কোথাও বেড়াতে গেলে কিংবা
কোনো বাদ্যযন্ত্র বাজালে মগজ নতুন কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়। নতুন নতুন বিষয়ের
সঙ্গে মগজের সম্প্রীতি তৈরি করুন। দেখবেন, এতে মাথা ভালোভাবে কাজ করে।
অন্তত, মাথায় গোবর আছে, বা ওর মাথায় ঘিলু নেই, এ তকমা শুনতে হবে না। খেতে
হবে শ্বেতসার খাবার কানাডীয় এক সমীক্ষায় দেখা যায়, যে সব বয়সী লোকদের
খাদ্যতালিকার বড় অংশ শ্বেতসারজাতীয় খাবার আছে, তাদের স্মৃতিশক্তি খুব ভালো
কাজ করে। কাজেই ফল, সবজি ও অন্যান্য যে খাদ্যশস্য খাচ্ছেন, তাতে আপনি
শ্বেতসার খাবার পাচ্ছেন; সেটি নিশ্চিত হোন। কারণ এটা আপনার মগজে ক্রমাগত
গ্লুকোজ ছড়িয়ে দেয়। শর্করাজাতীয় কেক বা আইসক্রিমও আপনার শ্বেতসারের চাহিদা
মেটাতে পারে। ধপ করে মনোযোগ বিক্ষিপ্ত হলে কিংবা হঠাৎ কোনোকিছু বেমালুম
ভুলে গেছেন- এমনটা ঘটলে এসব খাবার আপনাকে বেশি উপকৃত করবে। সপ্তাহখানেক
তেলসমৃদ্ধ খাবার খেয়ে দেখতে পারেন, আপনার মাথার ঘিলুর জন্যে বেশ সহায়ক হবে।
তবে যথাসম্ভব মগজকে কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে। যত ব্যস্ত রাখবেন, তত
শক্তিশালী হবে। কৌশলের উন্নতি ক্রমাগত একঘেঁয়ে কাজ করলে সবকিছু ঝাপসা হয়ে
যায়। দেখবেন অনেক কিছুতে বেখেয়াল হয়ে পড়বেন। গবেষণায় জানা যায়, লাগাতার কাজ
আপনার স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ নষ্ট করে দিতে পারে। এজন্য কাজ শুরুর পর খানিক
বিরতি দিন। কাউকে ডাকতে হলে, তার নাম ধরে জোরে ডাকুন, এটা স্মৃতিশক্তির
জন্যে ভালো। একেবারে শান্ত ও নীরব পরিবেশে পড়াশোনা কিংবা কাজ চালিয়ে যান।
কোলাহলে আপনার মনের মধ্যে কোনো একটি ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর প্রক্রিয়া
বাধাগ্রস্ত করতে পারে। স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে এই চর্চাগুলো আপনি করতে
পারেন। বিষাদ ও দুশ্চিন্তা দূর সত্যিই, মাথার ভেতর থেকে এই দু’টি জিনিস
একেবারে ঝেড়ে ফেলুন। বিষাদ ও দুশ্চিন্তা আপনার স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত
করবে। মানসিক চাপ, বিষণ্নতা, মনমরা ও ক্রমাগত হতাশা থাকলে স্মৃতিশক্তির
জন্যে খুব বেশি মাশুল গুনতে হতে পারে। এতে আপনার মনোযোগ নষ্ট হবে,
সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা তৈরি করবে, সহজে কোনোকিছু মনে রাখতে পারবেন না।
মানসিকভাবে হয়ে পড়বেন স্থিতধী। আপনার সচেতন ও সজাগ থাকার ক্ষমতাও নষ্ট হয়ে
যাবে। হাসুন শৈশবের পড়া দাদা ভাইর সেই ছড়ার মতো, ‘হাসতে নাকি জানে না, কে
বলেছে ভাই? এই শোন না কত হাসির খবর বলে যাই’। হাসির এত খবরের মধ্যে আপনিও
কি না হেসে পারবেন? আপনাকেও হাসতে হবে। যতক্ষণ না আপনার পিলে চমকে যায়।
স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখতে হাসির বিকল্প নেই। আবেগের সাড়া (emotional
response) মগজের নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু হাসি
পুরো মগজ সতেজ রাখতে ভূমিকা রাখে। এজন্য কৌতুক, দুষ্টমি বা অন্য কোন সুযোগে
চাঁদের মতো হাসবেন, তাতে আপনার ফোকলা দাঁত থাকুক বা নাই থাকুক। মাথার ঘিলু
বাড়াতে হাসির চেয়ে বড় ওষুধ নেই। নাম মনে রাখুন কারও সাথে পরিচিত হলে
ব্যক্তির নাম ভালোভাবে শুনুন, এরপর তার নামের বানানটা খেয়াল করুন। যেমন
কারও নাম অংমু পাল, তাকে জিজ্ঞেস করুন, অংমু কি এখানে অ এ অনুস্বর এরপর মু।
নাম শোনার পর সেটা নিয়ে একটা সুন্দর মন্তব্য করুন। যেমন, বাহ, বেশ সুন্দর
নাম তো। ওহ এটা ত আমার ভাইয়ের ছেলেরও নাম। কথা বলার ফাঁকে বার কয়েক তার
নামটা ব্যবহার করুন। দেখবেন নামটা ভুলতে আপনার বেশ কষ্টই হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের শুভ সূচনা
স্পোর্টস ডেস্ক: সফরকারী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে
সকাল ৯টায় মাঠে নেমেছে স্বাগতিক বিসিবি একাদশ।
র্দীঘ দিন পর মাঠে ফেরা বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক মাশরাফির
নেতৃ্ত্বে খেলছে বিসিবি একাদশ।
ওপেনিং জুটিতে নেমে বিসিবি একাদশের হয়ে শুভ সূচনা করেছেন ইমরুল কায়েস ও
এনামুল হক। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্বাগতিক বাংলাদেশ তথা বিসিবি একাদশের
সংগ্রহ ১০ ওভারে ৩৯ রান। ইমরুল কায়েসের ব্যাক্তিগত সংগ্রহ ৩১ রান ৪১ বলে।
অন্যদিকে এনামুল হক ২৬ বল খেলে করেন ১৪ রান।
বিসিবি একাদশ : ইমরুল কায়েস, এনামুল হক বিজয়, লিটন কুমার দাস, মুশফিকুর
রহিম, শাহরিয়ার নাফীস, সাব্বির রহমান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মেহেদি মারুফ,
জুবায়ের হোসেন, সাঞ্জামুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, শফিউল ইসলাম ও তৌহিদুল
ইসলাম রাসেল।
জিম্বাবুয়ে দল : এলটন চিগুম্বুরা (অধিনায়ক), সিকান্দার রাজা, রেগিস চাকাভা,
চামু চিবাবা, টেন্ডাই চিসারো, গ্রায়েম ক্রেমার, ক্রেইগ আরভিন, লুক জঙ্গো,
নেভিল মাদিভা, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রিচমন্ড মুতুম্বামি, টরাই মুযারাবানি,
জন নিয়ুম্বু, টিনাশে পানিয়াঙ্গারা, ম্যালকম ওয়ালার, শন উইলিয়ামস।
৫ নভেম্বর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/আরিফুর রাজু/এআর
এর আগে আমি আর কোনদিন শারীরিক সম্পর্ক...
আমার বয়স ২২ বছর। আমি অনার্স ২য় বর্ষে পড়ছি। আমি যখন ক্লাস নাইনে তখন একটা অপরিচিত নম্বর থেকে আমার মোবাইল এ কল আসতো। আমি প্রথমে অনেক ভয় পাই। কথা বলতে চাইনি। তারপর ছেলেটা অনেক বাহানা করে, বলে দেখ আমি শুধু বন্ধু হতে চাই। জীবনেও তোমাকে প্রেম করতে বলবো না। কসম রইলো। তারপর বন্ধুত্ব শুরু হলো। দিনে রাতে অনেক কথা হতো মোবাইলে। শুধু ঝগড়া করতাম আমরা। আর ও আমার অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। কথা না বলে থাকতে পারতাম না।
একদিন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তাকে আসতে বলি। সে দেখা করতে চায়। ও দূর থেকে দেখে চলে গেল। তারপর তো তার পাগলামি শুরু। আমাকে বলে আমি যেখানে যাই তাকে আমার মুখটা দিয়ে দিবো। নানা ভাবে প্রপোজ করার ট্রাই করে। আমি বলি তোর কসম মনে নাই। সে মানতেই চায় না। আর আপু সে অনেক পাগল টাইপ। সে বলে আমাকেই চায়। আর কি জানি হয়তো আমি ও তার মায়ায় পড়েছিলাম। আমি হ্যাঁ বলি। ও তো অনেক খুশী। দিন রাত আমাদের কথা হয়। আমাদের বাড়ি কাছাকাছিই ছিলো। ১ ঘন্টার রাস্তা। তারপর আমাদের দেখা হয় ১বছর পর। তখন আমি নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছি মাত্র।
একদিন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তাকে আসতে বলি। সে দেখা করতে চায়। ও দূর থেকে দেখে চলে গেল। তারপর তো তার পাগলামি শুরু। আমাকে বলে আমি যেখানে যাই তাকে আমার মুখটা দিয়ে দিবো। নানা ভাবে প্রপোজ করার ট্রাই করে। আমি বলি তোর কসম মনে নাই। সে মানতেই চায় না। আর আপু সে অনেক পাগল টাইপ। সে বলে আমাকেই চায়। আর কি জানি হয়তো আমি ও তার মায়ায় পড়েছিলাম। আমি হ্যাঁ বলি। ও তো অনেক খুশী। দিন রাত আমাদের কথা হয়। আমাদের বাড়ি কাছাকাছিই ছিলো। ১ ঘন্টার রাস্তা। তারপর আমাদের দেখা হয় ১বছর পর। তখন আমি নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছি মাত্র।
ভালই চলছিল আমাদের। অনেক কেয়ারিং ছেলে ও। অনেক টেনশনে ছিল ও একদিন। আমি বললাম কি হয়েছে। বললো যে তার টাকার সমস্যা। আমি তাকে ১৫০০০ টাকা দিলাম। সে নিতে চায় নি। তারপর থেকে আজ অব্দি সে টাকা নেয়। আমি চাইলে সে অবশ্য দেয়। আমি চাইনা। আর আমি নিজ থেকেই দেই, সে জোর করে না। আমার অনেক মায়া লাগে তার জন্য তাই দেই। প্রথম দেখার পরে সে আরও দেখা করতে চায়। আমিও দেখা করি।
এই রিলেশনশিপ-এর কথা আমার ভাইয়া কীভাবে জেনে যায়। ভাইয়া আম্মুকে সব বলে দেয়। অনেক বকাঝকা শুনি। আম্মুর পায়ে ধরে বলি আব্বু কে না বলতে। আমি এই রিলেশনশিপ রাখবো না। তারপর আম্মু মোবাইল দিয়ে দেয়। বেহায়া আমি আবার কথা বলা শুরু করি কারণ তার অনেক কষ্ট হচ্ছে। তারপর সেই আগের মতো কথা হয়। আরেকদিন দেখা করি। সে এখন অনেকটা চাপ দেয় শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য। সে অনেক পাগল টাইপ আগেই বলছি, হাত কাটে, নিজেকে অনেক কষ্ট দেয়। আমি না চাইতেও রাজি হই। সে বাধ্য করে। কিন্তু আমার প্রথম শারীরিক সম্পর্কে রক্তপাত হয়নি আপু। কিন্তু এর আগে আমি আর কোনদিন এসব করিনি। এমন কেন হলো?
সে এই ব্যাপারে কিছু বলেনি। সে বলে আমি তোমাকে চাই। তুমি যেভাবে থাকো সেভাবেই। আজ অব্ধি শারীরিক সম্পর্ক আছে আমাদের। সে বুঝতেই চায় না এসব পাপ। বলে তুমি আমার বউ। কিন্তু আমার পরিবার তাকে মানবে না। আমরা সমবয়সী। নাইনে থাকার সময় বন্ধু হওয়ার পর সে পড়া বন্ধ করে। আর আমাদের চেয়ে তাদের আর্থিক অবস্থা খারাপ। তার এক ভাই প্রবাসী। সেও যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমার ভাইয়া বলছে এই ছেলের সাথে কোনদিনও তোমার বিয়ে দিবো না। তুমি তাকে চাইলে পরিবার ভুলে যাও। কিন্তু সে পাগলের মতো চায় আমাকে। আমার বিয়ে হয়ে গেলেও, তার যখন সামর্থ হবে আমি তার কাছে চলে আসবো। সে বিয়ে করবেনা আমি ছাড়া।
এগুলো অভিনয় না সত্য কিছুই বুঝি না। আমি ফেইসবুকে বা ভার্সিটি তে কোন ছেলের সাথে কথা বললে রাগ করে সে। সে কোন মেয়ের সাথে কথাও বলে না। অন্য কোন মেয়েকে ভালোও লাগে না তার। আবার আমার সামনে বসে হাত কেটে আমার নাম লিখে বলে- দেখ, তোমার লাগি সব পারি। এ রকম ভালোবাসা কি সত্যি আছে আপু। আমি কী করবো একটু বলবেন?
জানি জীবন নিয়ে অনেক নোংরামি করে ফেলছি আপু। আমাদের রিলেশনশিপ এর ৬ বছর হয়ে গেছে। তার জন্য অনেক মায়া। আর আব্বু আম্মুকেও অনেক ভালবাসি। আমার মা জীবনেও তাকে মানবে না আপু। সে কি সত্যি তার জীবন নষ্ট করবে আমাকে না পেলে? আর পরিবার থেকে বিয়ে দিয়ে দিবে ভাল পাত্র পেলেই। এখন আমার কি করা উচিত হবে প্লিজ আপু বলুন।
প্রশ্নটি দেশের একটি গনমাধ্যমকে ফেসবুক পেজে করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন তরুণী।
পরামর্শ-
দেখো আপু, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। যে জিনিস অতিরিক্ত তীব্র, সেটার ফলাফল কখনো সুফল বয়ে আনবে না। জীবনটা সিনেমা নয়, কেউ কাউকে বৌ ডাকলেই তাঁর বৌ হয়ে যায় না, হাত কাটতে পাড়া মানেই ভালোবাসার প্রমাণ নয়। আর মেয়ে শোন, সে টাকা চায় না কিন্তু তুমি দিলে নেয়। এটা কোন আত্ম সম্মান বোধ সম্পন্ন পুরুষের আচরণ নয়। সে যদি সত্যিই পুরুষের মত পুরুষ হতো, তাহলে তোমার দেয়া টাকা দিয়ে সে লেখাপড়া শিখত বা এমন কিছু করতো যেটা দিয়ে তাঁর একটা ভালো কর্মসংস্থান হয়। ছেলেটি তো সবই জানে তোমার পরিবার তাঁকে মানবে না। তাহলে সে কেন এমন কিছু করছে না, যাতে পরিবার মেনে নেয় বা তোমার যোগ্য হতে পারে সে?
আমার ইকুয়েশন খুবই স্বাভাবিক। ছেলেটি ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্ক করেছে এবং এখনো চালিয়ে যাচ্ছে, ব্যাপারটা তুমি পাপ বলার পরও। আবার তোমার কাছ থেকে সে টাকাও নিচ্ছে। অন্যদিকে তোমাকে স্ত্রী করে পাওয়ার জন্য তাঁর কোন উদ্যোগ নেই। এর অর্থ এটাই, সে তোমাকে ব্যবহার করছে! আজ তোমার বিয়ে অন্য কোথাও হয়ে যাক, দুদিন পর তাঁর জীবনে অন্য মেয়ে আসবে। বা তোমার বিয়ের পরও সে তোমাকে বাধ্য করবে এই যৌন সম্পর্ক চালিয়ে যেতে বা তোমার স্বামীর টাকা এনে তোমাকে দিতে। এখন তুমিই বল, সেটা কি কোন ভালো লোকের কাজ? ওইসব সিনেম্যাটিক ভালোবাসার বাক্য কেবলই তোমাকে ইমোশনালি ব্ল্যাক মেইল করার জন্য। কারো সাথে প্রেম করা বা তাঁকে ভালোবাসা, দুটি ব্যাপার কিন্তু একেবারেই আলাদা!
তুমি যা করবে আপু, বিয়ের পর স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকের কাছে চলে যাবে এই জাতীয় চিন্তা ভাবনা একেবারেই ছেড়ে দাও। এই জাতীয় চিন্তা যতদিন মাথায় থাকবে, ততদিন ভুলেও বিয়ে করবে না। তাহলে নিজের সাথে সাথে হবু স্বামীর জীবনটাও নষ্ট হবে। তুমি অবিলম্বে ছেলেটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক করা ও তাঁকে টাকা দেয়া বন্ধ করবে। তাঁর সাথে দেখা করাও। কারণ দেখা করলে সে তোমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করবে হাত পা কেটে। সে যতই এইসব বাজে কাজ করে দেখা করার কথা বলুক না কেন, নিজের ভালো চাইলে কোনক্রমেই যাবে না। বলবে যে তুমি বাসায় ধরা পড়ে গেছ। তাড়া তোমাকে বের হতে দিচ্ছে না। সে যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকে, তাহলে যেন নিজের পায়ে দাঁড়ায় ও তোমার যোগ্য হয়ে পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব এনে। তবে কাজটি জলদি করতে হবে, কারণ পরিবার তোমাকে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে। আর বিয়ের পর তুমি আর ওর সাথে সম্পর্ক রাখবে না কিছুতেই।
ছেলেটি যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকত, সে অনেক আগেই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতো। তখনও সে করেনি, একন সে করবে না। বরং সে তোমার বিয়ে হয়ে গেলে তোমার সাথে যোগাযোগ রাখবে, শারীরিক সম্পর্ক করবে আর তোমার স্বামীর টাকা তাঁকে এনে দিতে বলবে। তাই আপু, সে যদি তোমার পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব না পাঠায়, তোমার উচিত অবে তাঁকে ভুলে যাওয়া। তবে না, এখনো বিয়ে করো না। যতদিন অতীত ভুলে মনকে শক্ত করতে না পারবে, বিয়ে করে সুক্ষই হতে পারবে না। তাই লেখাপড়া শেষ করো মন দিয়ে। সময়ে সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।
- এই রিলেশনশিপ-এর কথা আমার ভাইয়া কীভাবে জেনে যায়। ভাইয়া আম্মুকে সব বলে দেয়। অনেক বকাঝকা শুনি। আম্মুর পায়ে ধরে বলি আব্বু কে না বলতে। আমি এই রিলেশনশিপ রাখবো না। তারপর আম্মু মোবাইল দিয়ে দেয়। বেহায়া আমি আবার কথা বলা শুরু করি কারণ তার অনেক কষ্ট হচ্ছে। তারপর সেই আগের মতো কথা হয়। আরেকদিন দেখা করি। সে এখন অনেকটা চাপ দেয় শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য। সে অনেক পাগল টাইপ আগেই বলছি, হাত কাটে, নিজেকে অনেক কষ্ট দেয়। আমি না চাইতেও রাজি হই। সে বাধ্য করে। কিন্তু আমার প্রথম শারীরিক সম্পর্কে রক্তপাত হয়নি আপু। কিন্তু এর আগে আমি আর কোনদিন এসব করিনি। এমন কেন হলো?
সে এই ব্যাপারে কিছু বলেনি। সে বলে আমি তোমাকে চাই। তুমি যেভাবে থাকো সেভাবেই। আজ অব্ধি শারীরিক সম্পর্ক আছে আমাদের। সে বুঝতেই চায় না এসব পাপ। বলে তুমি আমার বউ। কিন্তু আমার পরিবার তাকে মানবে না। আমরা সমবয়সী। নাইনে থাকার সময় বন্ধু হওয়ার পর সে পড়া বন্ধ করে। আর আমাদের চেয়ে তাদের আর্থিক অবস্থা খারাপ। তার এক ভাই প্রবাসী। সেও যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমার ভাইয়া বলছে এই ছেলের সাথে কোনদিনও তোমার বিয়ে দিবো না। তুমি তাকে চাইলে পরিবার ভুলে যাও। কিন্তু সে পাগলের মতো চায় আমাকে। আমার বিয়ে হয়ে গেলেও, তার যখন সামর্থ হবে আমি তার কাছে চলে আসবো। সে বিয়ে করবেনা আমি ছাড়া।
এগুলো অভিনয় না সত্য কিছুই বুঝি না। আমি ফেইসবুকে বা ভার্সিটি তে কোন ছেলের সাথে কথা বললে রাগ করে সে। সে কোন মেয়ের সাথে কথাও বলে না। অন্য কোন মেয়েকে ভালোও লাগে না তার। আবার আমার সামনে বসে হাত কেটে আমার নাম লিখে বলে- দেখ, তোমার লাগি সব পারি। এ রকম ভালোবাসা কি সত্যি আছে আপু। আমি কী করবো একটু বলবেন?
জানি জীবন নিয়ে অনেক নোংরামি করে ফেলছি আপু। আমাদের রিলেশনশিপ এর ৬ বছর হয়ে গেছে। তার জন্য অনেক মায়া। আর আব্বু আম্মুকেও অনেক ভালবাসি। আমার মা জীবনেও তাকে মানবে না আপু। সে কি সত্যি তার জীবন নষ্ট করবে আমাকে না পেলে? আর পরিবার থেকে বিয়ে দিয়ে দিবে ভাল পাত্র পেলেই। এখন আমার কি করা উচিত হবে প্লিজ আপু বলুন।
প্রশ্নটি দেশের একটি গনমাধ্যমকে ফেসবুক পেজে করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন তরুণী।
পরামর্শ-
দেখো আপু, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। যে জিনিস অতিরিক্ত তীব্র, সেটার ফলাফল কখনো সুফল বয়ে আনবে না। জীবনটা সিনেমা নয়, কেউ কাউকে বৌ ডাকলেই তাঁর বৌ হয়ে যায় না, হাত কাটতে পাড়া মানেই ভালোবাসার প্রমাণ নয়। আর মেয়ে শোন, সে টাকা চায় না কিন্তু তুমি দিলে নেয়। এটা কোন আত্ম সম্মান বোধ সম্পন্ন পুরুষের আচরণ নয়। সে যদি সত্যিই পুরুষের মত পুরুষ হতো, তাহলে তোমার দেয়া টাকা দিয়ে সে লেখাপড়া শিখত বা এমন কিছু করতো যেটা দিয়ে তাঁর একটা ভালো কর্মসংস্থান হয়। ছেলেটি তো সবই জানে তোমার পরিবার তাঁকে মানবে না। তাহলে সে কেন এমন কিছু করছে না, যাতে পরিবার মেনে নেয় বা তোমার যোগ্য হতে পারে সে?
আমার ইকুয়েশন খুবই স্বাভাবিক। ছেলেটি ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্ক করেছে এবং এখনো চালিয়ে যাচ্ছে, ব্যাপারটা তুমি পাপ বলার পরও। আবার তোমার কাছ থেকে সে টাকাও নিচ্ছে। অন্যদিকে তোমাকে স্ত্রী করে পাওয়ার জন্য তাঁর কোন উদ্যোগ নেই। এর অর্থ এটাই, সে তোমাকে ব্যবহার করছে! আজ তোমার বিয়ে অন্য কোথাও হয়ে যাক, দুদিন পর তাঁর জীবনে অন্য মেয়ে আসবে। বা তোমার বিয়ের পরও সে তোমাকে বাধ্য করবে এই যৌন সম্পর্ক চালিয়ে যেতে বা তোমার স্বামীর টাকা এনে তোমাকে দিতে। এখন তুমিই বল, সেটা কি কোন ভালো লোকের কাজ? ওইসব সিনেম্যাটিক ভালোবাসার বাক্য কেবলই তোমাকে ইমোশনালি ব্ল্যাক মেইল করার জন্য। কারো সাথে প্রেম করা বা তাঁকে ভালোবাসা, দুটি ব্যাপার কিন্তু একেবারেই আলাদা!
তুমি যা করবে আপু, বিয়ের পর স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকের কাছে চলে যাবে এই জাতীয় চিন্তা ভাবনা একেবারেই ছেড়ে দাও। এই জাতীয় চিন্তা যতদিন মাথায় থাকবে, ততদিন ভুলেও বিয়ে করবে না। তাহলে নিজের সাথে সাথে হবু স্বামীর জীবনটাও নষ্ট হবে। তুমি অবিলম্বে ছেলেটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক করা ও তাঁকে টাকা দেয়া বন্ধ করবে। তাঁর সাথে দেখা করাও। কারণ দেখা করলে সে তোমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করবে হাত পা কেটে। সে যতই এইসব বাজে কাজ করে দেখা করার কথা বলুক না কেন, নিজের ভালো চাইলে কোনক্রমেই যাবে না। বলবে যে তুমি বাসায় ধরা পড়ে গেছ। তাড়া তোমাকে বের হতে দিচ্ছে না। সে যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকে, তাহলে যেন নিজের পায়ে দাঁড়ায় ও তোমার যোগ্য হয়ে পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব এনে। তবে কাজটি জলদি করতে হবে, কারণ পরিবার তোমাকে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে। আর বিয়ের পর তুমি আর ওর সাথে সম্পর্ক রাখবে না কিছুতেই।
ছেলেটি যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকত, সে অনেক আগেই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতো। তখনও সে করেনি, একন সে করবে না। বরং সে তোমার বিয়ে হয়ে গেলে তোমার সাথে যোগাযোগ রাখবে, শারীরিক সম্পর্ক করবে আর তোমার স্বামীর টাকা তাঁকে এনে দিতে বলবে। তাই আপু, সে যদি তোমার পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব না পাঠায়, তোমার উচিত অবে তাঁকে ভুলে যাওয়া। তবে না, এখনো বিয়ে করো না। যতদিন অতীত ভুলে মনকে শক্ত করতে না পারবে, বিয়ে করে সুক্ষই হতে পারবে না। তাই লেখাপড়া শেষ করো মন দিয়ে। সময়ে সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।