বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৫

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ৬ উপায়

শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর খাবারের বিকল্প নেই। ফল, সবজি ও শস্যকণাসহ বিভিন্ন খাবার আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটায়। আবার কিছুকিছু খাবার বিশেষভাবে আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। জোরালো স্মৃতিশক্তির জন্যে মজার খাবারের পাশাপাশি ভালো কিছু অভ্যাসও চর্চা করতে হবে আমাদের।  মগজ কাজে লাগাও, নয়তো হারাও ঠিক পেশির মতোই কাজ করে মগজও। তাই এটির ব্যবহার যত বেশি করবেন, ততই শক্তিশালী হবে। নতুন কিছু শিখলে, দৈনন্দিন কার্য তালিকায় বৈচিত্র্য আনলে, তপ্ত বিতর্কে লিপ্ত হলে, কোথাও বেড়াতে গেলে কিংবা কোনো বাদ্যযন্ত্র বাজালে মগজ নতুন কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়। নতুন নতুন বিষয়ের সঙ্গে মগজের সম্প্রীতি তৈরি করুন। দেখবেন, এতে মাথা ভালোভাবে কাজ করে। অন্তত, মাথায় গোবর আছে, বা ওর মাথায় ঘিলু নেই, এ তকমা শুনতে হবে না।  খেতে হবে শ্বেতসার খাবার  কানাডীয় এক সমীক্ষায় দেখা যায়, যে সব বয়সী লোকদের খাদ্যতালিকার বড় অংশ শ্বেতসারজাতীয় খাবার আছে, তাদের স্মৃতিশক্তি খুব ভালো কাজ করে। কাজেই ফল, সবজি ও অন্যান্য যে খাদ্যশস্য খাচ্ছেন, তাতে আপনি শ্বেতসার খাবার পাচ্ছেন; সেটি নিশ্চিত হোন। কারণ এটা আপনার মগজে ক্রমাগত গ্লুকোজ ছড়িয়ে দেয়। শর্করাজাতীয় কেক বা আইসক্রিমও আপনার শ্বেতসারের চাহিদা মেটাতে পারে। ধপ করে মনোযোগ বিক্ষিপ্ত হলে কিংবা হঠাৎ কোনোকিছু বেমালুম ভুলে গেছেন- এমনটা ঘটলে এসব খাবার আপনাকে বেশি উপকৃত করবে। সপ্তাহখানেক তেলসমৃদ্ধ খাবার খেয়ে দেখতে পারেন, আপনার মাথার ঘিলুর জন্যে বেশ সহায়ক হবে। তবে যথাসম্ভব মগজকে কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে। যত ব্যস্ত রাখবেন, তত শক্তিশালী হবে। কৌশলের উন্নতি ক্রমাগত একঘেঁয়ে কাজ করলে সবকিছু ঝাপসা হয়ে যায়। দেখবেন অনেক কিছুতে বেখেয়াল হয়ে পড়বেন। গবেষণায় জানা যায়, লাগাতার কাজ আপনার স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ নষ্ট করে দিতে পারে। এজন্য কাজ শুরুর পর খানিক বিরতি দিন। কাউকে ডাকতে হলে, তার নাম ধরে জোরে ডাকুন, এটা স্মৃতিশক্তির জন্যে ভালো। একেবারে শান্ত ও নীরব পরিবেশে পড়াশোনা কিংবা কাজ চালিয়ে যান। কোলাহলে আপনার মনের মধ্যে কোনো একটি ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে। স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে এই চর্চাগুলো আপনি করতে পারেন।  বিষাদ ও দুশ্চিন্তা দূর  সত্যিই, মাথার ভেতর থেকে এই দু’টি জিনিস একেবারে ঝেড়ে ফেলুন। বিষাদ ও দুশ্চিন্তা আপনার স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। মানসিক চাপ, বিষণ্নতা, মনমরা ও ক্রমাগত হতাশা থাকলে স্মৃতিশক্তির জন্যে খুব বেশি মাশুল গুনতে হতে পারে। এতে আপনার মনোযোগ নষ্ট হবে, সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা তৈরি করবে, সহজে কোনোকিছু মনে রাখতে পারবেন না। মানসিকভাবে হয়ে পড়বেন স্থিতধী। আপনার সচেতন ও সজাগ থাকার ক্ষমতাও নষ্ট হয়ে যাবে।  হাসুন শৈশবের পড়া দাদা ভাইর সেই ছড়ার মতো, ‘হাসতে নাকি জানে না, কে বলেছে ভাই? এই শোন না কত হাসির খবর বলে যাই’। হাসির এত খবরের মধ্যে আপনিও কি না হেসে পারবেন? আপনাকেও হাসতে হবে। যতক্ষণ না আপনার পিলে চমকে যায়। স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখতে হাসির বিকল্প নেই। আবেগের সাড়া (emotional response) মগজের নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু হাসি পুরো মগজ সতেজ রাখতে ভূমিকা রাখে। এজন্য কৌতুক, দুষ্টমি বা অন্য কোন সুযোগে চাঁদের মতো হাসবেন, তাতে আপনার ফোকলা দাঁত থাকুক বা নাই থাকুক। মাথার ঘিলু বাড়াতে হাসির চেয়ে বড় ওষুধ নেই।  নাম মনে রাখুন কারও সাথে পরিচিত হলে ব্যক্তির নাম ভালোভাবে শুনুন, এরপর তার নামের বানানটা খেয়াল করুন। যেমন কারও নাম অংমু পাল, তাকে জিজ্ঞেস করুন, অংমু কি এখানে অ এ অনুস্বর এরপর মু। নাম শোনার পর সেটা নিয়ে একটা সুন্দর মন্তব্য করুন। যেমন, বাহ, বেশ সুন্দর নাম তো। ওহ এটা ত আমার ভাইয়ের ছেলেরও নাম। কথা বলার ফাঁকে বার কয়েক তার নামটা ব্যবহার করুন। দেখবেন নামটা ভুলতে আপনার বেশ কষ্টই হবে।
Share:

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের শুভ সূচনা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের শুভ সূচনা
স্পোর্টস ডেস্ক: সফরকারী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে সকাল ৯টায় মাঠে নেমেছে স্বাগতিক বিসিবি একাদশ। র্দীঘ দিন পর মাঠে ফেরা বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক মাশরাফির নেতৃ্ত্বে খেলছে বিসিবি একাদশ। ওপেনিং জুটিতে নেমে বিসিবি একাদশের হয়ে শুভ সূচনা করেছেন ইমরুল কায়েস ও এনামুল হক। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্বাগতিক বাংলাদেশ তথা বিসিবি একাদশের সংগ্রহ ১০ ওভারে ৩৯ রান। ইমরুল কায়েসের ব্যাক্তিগত সংগ্রহ ৩১ রান ৪১ বলে। অন্যদিকে এনামুল হক ২৬ বল খেলে করেন ১৪ রান। বিসিবি একাদশ : ইমরুল কায়েস, এনামুল হক বিজয়, লিটন কুমার দাস, মুশফিকুর রহিম, শাহরিয়ার নাফীস, সাব্বির রহমান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মেহেদি মারুফ, জুবায়ের হোসেন, সাঞ্জামুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, শফিউল ইসলাম ও তৌহিদুল ইসলাম রাসেল। জিম্বাবুয়ে দল : এলটন চিগুম্বুরা (অধিনায়ক), সিকান্দার রাজা, রেগিস চাকাভা, চামু চিবাবা, টেন্ডাই চিসারো, গ্রায়েম ক্রেমার, ক্রেইগ আরভিন, লুক জঙ্গো, নেভিল মাদিভা, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রিচমন্ড মুতুম্বামি, টরাই মুযারাবানি, জন নিয়ুম্বু, টিনাশে পানিয়াঙ্গারা, ম্যালকম ওয়ালার, শন উইলিয়ামস। ৫ নভেম্বর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/আরিফুর রাজু/এআর
Share:

এর আগে আমি আর কোনদিন শারীরিক সম্পর্ক...


এর আগে আমি আর কোনদিন শারীরিক সম্পর্ক...
আমার বয়স ২২ বছর। আমি অনার্স ২য় বর্ষে পড়ছি। আমি যখন ক্লাস নাইনে তখন একটা অপরিচিত নম্বর থেকে আমার মোবাইল এ কল আসতো। আমি প্রথমে অনেক ভয় পাই। কথা বলতে চাইনি। তারপর ছেলেটা অনেক বাহানা করে, বলে দেখ আমি শুধু বন্ধু হতে চাই। জীবনেও তোমাকে প্রেম করতে বলবো না। কসম রইলো। তারপর বন্ধুত্ব শুরু হলো। দিনে রাতে অনেক কথা হতো মোবাইলে। শুধু ঝগড়া করতাম আমরা। আর ও আমার অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। কথা না বলে থাকতে পারতাম না।

একদিন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তাকে আসতে বলি। সে দেখা করতে চায়। ও দূর থেকে দেখে চলে গেল। তারপর তো তার পাগলামি শুরু। আমাকে বলে আমি যেখানে যাই তাকে আমার মুখটা দিয়ে দিবো। নানা ভাবে প্রপোজ করার ট্রাই করে। আমি বলি তোর কসম মনে নাই। সে মানতেই চায় না। আর আপু সে অনেক পাগল টাইপ। সে বলে আমাকেই চায়। আর কি জানি হয়তো আমি ও তার মায়ায় পড়েছিলাম। আমি হ্যাঁ বলি। ও তো অনেক খুশী। দিন রাত আমাদের কথা হয়। আমাদের বাড়ি কাছাকাছিই ছিলো। ১ ঘন্টার রাস্তা। তারপর আমাদের দেখা হয় ১বছর পর। তখন আমি নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছি মাত্র।
ভালই চলছিল আমাদের। অনেক কেয়ারিং ছেলে ও। অনেক টেনশনে ছিল ও একদিন। আমি বললাম কি হয়েছে। বললো যে তার টাকার সমস্যা। আমি তাকে ১৫০০০ টাকা দিলাম। সে নিতে চায় নি। তারপর থেকে আজ অব্দি সে টাকা নেয়। আমি চাইলে সে অবশ্য দেয়। আমি চাইনা। আর আমি নিজ থেকেই দেই, সে জোর করে না। আমার অনেক মায়া লাগে তার জন্য তাই দেই। প্রথম দেখার পরে সে আরও দেখা করতে চায়। আমিও দেখা করি।

এই রিলেশনশিপ-এর কথা আমার ভাইয়া কীভাবে জেনে যায়। ভাইয়া আম্মুকে সব বলে দেয়। অনেক বকাঝকা শুনি। আম্মুর পায়ে ধরে বলি আব্বু কে না বলতে। আমি এই রিলেশনশিপ রাখবো না। তারপর আম্মু মোবাইল দিয়ে দেয়। বেহায়া আমি আবার কথা বলা শুরু করি কারণ তার অনেক কষ্ট হচ্ছে। তারপর সেই আগের মতো কথা হয়। আরেকদিন দেখা করি। সে এখন অনেকটা চাপ দেয় শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য। সে অনেক পাগল টাইপ আগেই বলছি, হাত কাটে, নিজেকে অনেক কষ্ট দেয়। আমি না চাইতেও রাজি হই। সে বাধ্য করে। কিন্তু আমার প্রথম শারীরিক সম্পর্কে রক্তপাত হয়নি আপু। কিন্তু এর আগে আমি আর কোনদিন এসব করিনি। এমন কেন হলো?

সে এই ব্যাপারে কিছু বলেনি। সে বলে আমি তোমাকে চাই। তুমি যেভাবে থাকো সেভাবেই। আজ অব্ধি শারীরিক সম্পর্ক আছে আমাদের। সে বুঝতেই চায় না এসব পাপ। বলে তুমি আমার বউ। কিন্তু আমার পরিবার তাকে মানবে না। আমরা সমবয়সী। নাইনে থাকার সময় বন্ধু হওয়ার পর সে পড়া বন্ধ করে। আর আমাদের চেয়ে তাদের আর্থিক অবস্থা খারাপ। তার এক ভাই প্রবাসী। সেও যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমার ভাইয়া বলছে এই ছেলের সাথে কোনদিনও তোমার বিয়ে দিবো না। তুমি তাকে চাইলে পরিবার ভুলে যাও। কিন্তু সে পাগলের মতো চায় আমাকে। আমার বিয়ে হয়ে গেলেও, তার যখন সামর্থ হবে আমি তার কাছে চলে আসবো। সে বিয়ে করবেনা আমি ছাড়া।

এগুলো অভিনয় না সত্য কিছুই বুঝি না। আমি ফেইসবুকে বা ভার্সিটি তে কোন ছেলের সাথে কথা বললে রাগ করে সে। সে কোন মেয়ের সাথে কথাও বলে না। অন্য কোন মেয়েকে ভালোও লাগে না তার। আবার আমার সামনে বসে হাত কেটে আমার নাম লিখে বলে- দেখ, তোমার লাগি সব পারি। এ রকম ভালোবাসা কি সত্যি আছে আপু। আমি কী করবো একটু বলবেন?

জানি জীবন নিয়ে অনেক নোংরামি করে ফেলছি আপু। আমাদের রিলেশনশিপ এর ৬ বছর হয়ে গেছে। তার জন্য অনেক মায়া। আর আব্বু আম্মুকেও অনেক ভালবাসি। আমার মা জীবনেও তাকে মানবে না আপু। সে কি সত্যি তার জীবন নষ্ট করবে আমাকে না পেলে? আর পরিবার থেকে বিয়ে দিয়ে দিবে ভাল পাত্র পেলেই। এখন আমার কি করা উচিত হবে প্লিজ আপু বলুন।

প্রশ্নটি দেশের একটি গনমাধ্যমকে ফেসবুক পেজে করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন তরুণী।

পরামর্শ-
দেখো আপু, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। যে জিনিস অতিরিক্ত তীব্র, সেটার ফলাফল কখনো সুফল বয়ে আনবে না। জীবনটা সিনেমা নয়, কেউ কাউকে বৌ ডাকলেই তাঁর বৌ হয়ে যায় না, হাত কাটতে পাড়া মানেই ভালোবাসার প্রমাণ নয়। আর মেয়ে শোন, সে টাকা চায় না কিন্তু তুমি দিলে নেয়। এটা কোন আত্ম সম্মান বোধ সম্পন্ন পুরুষের আচরণ নয়। সে যদি সত্যিই পুরুষের মত পুরুষ হতো, তাহলে তোমার দেয়া টাকা দিয়ে সে লেখাপড়া শিখত বা এমন কিছু করতো যেটা দিয়ে তাঁর একটা ভালো কর্মসংস্থান হয়। ছেলেটি তো সবই জানে তোমার পরিবার তাঁকে মানবে না। তাহলে সে কেন এমন কিছু করছে না, যাতে পরিবার মেনে নেয় বা তোমার যোগ্য হতে পারে সে?

আমার ইকুয়েশন খুবই স্বাভাবিক। ছেলেটি ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্ক করেছে এবং এখনো চালিয়ে যাচ্ছে, ব্যাপারটা তুমি পাপ বলার পরও। আবার তোমার কাছ থেকে সে টাকাও নিচ্ছে। অন্যদিকে তোমাকে স্ত্রী করে পাওয়ার জন্য তাঁর কোন উদ্যোগ নেই। এর অর্থ এটাই, সে তোমাকে ব্যবহার করছে! আজ তোমার বিয়ে অন্য কোথাও হয়ে যাক, দুদিন পর তাঁর জীবনে অন্য মেয়ে আসবে। বা তোমার বিয়ের পরও সে তোমাকে বাধ্য করবে এই যৌন সম্পর্ক চালিয়ে যেতে বা তোমার স্বামীর টাকা এনে তোমাকে দিতে। এখন তুমিই বল, সেটা কি কোন ভালো লোকের কাজ? ওইসব সিনেম্যাটিক ভালোবাসার বাক্য কেবলই তোমাকে ইমোশনালি ব্ল্যাক মেইল করার জন্য। কারো সাথে প্রেম করা বা তাঁকে ভালোবাসা, দুটি ব্যাপার কিন্তু একেবারেই আলাদা!

তুমি যা করবে আপু, বিয়ের পর স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকের কাছে চলে যাবে এই জাতীয় চিন্তা ভাবনা একেবারেই ছেড়ে দাও। এই জাতীয় চিন্তা যতদিন মাথায় থাকবে, ততদিন ভুলেও বিয়ে করবে না। তাহলে নিজের সাথে সাথে হবু স্বামীর জীবনটাও নষ্ট হবে। তুমি অবিলম্বে ছেলেটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক করা ও তাঁকে টাকা দেয়া বন্ধ করবে। তাঁর সাথে দেখা করাও। কারণ দেখা করলে সে তোমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করবে হাত পা কেটে। সে যতই এইসব বাজে কাজ করে দেখা করার কথা বলুক না কেন, নিজের ভালো চাইলে কোনক্রমেই যাবে না। বলবে যে তুমি বাসায় ধরা পড়ে গেছ। তাড়া তোমাকে বের হতে দিচ্ছে না। সে যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকে, তাহলে যেন নিজের পায়ে দাঁড়ায় ও তোমার যোগ্য হয়ে পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব এনে। তবে কাজটি জলদি করতে হবে, কারণ পরিবার তোমাকে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে। আর বিয়ের পর তুমি আর ওর সাথে সম্পর্ক রাখবে না কিছুতেই।

ছেলেটি যদি আসলেই তোমাকে ভালোবেসে থাকত, সে অনেক আগেই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতো। তখনও সে করেনি, একন সে করবে না। বরং সে তোমার বিয়ে হয়ে গেলে তোমার সাথে যোগাযোগ রাখবে, শারীরিক সম্পর্ক করবে আর তোমার স্বামীর টাকা তাঁকে এনে দিতে বলবে। তাই আপু, সে যদি তোমার পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব না পাঠায়, তোমার উচিত অবে তাঁকে ভুলে যাওয়া। তবে না, এখনো বিয়ে করো না। যতদিন অতীত ভুলে মনকে শক্ত করতে না পারবে, বিয়ে করে সুক্ষই হতে পারবে না। তাই লেখাপড়া শেষ করো মন দিয়ে। সময়ে সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।
-
Share:

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Recent Posts

Unordered List

Definition List