রূপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়িকা সাদিকা পারভীন পপি। গত দেড় দশকের বেশি
সময় ধরে বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছেন। ১৯৯৭ সালে মনতাজুর রহমান
আকবরের কুলি চলচ্চিত্রের মধ্যে দিয়ে তার অভিষেকহয়।এরপর থেকে এখন পর্যন্ত
দেড়শ এর বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন।তিনবার পেয়েছেন বাংলাদেশের জাতীয়
চলচ্চিত্র পুরষ্কার। গত কয়েক বছর ধরে অবশ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় কমিয়ে
দিয়েছেন। তারকার পছন্দ, অপছন্দ কিংবা তার আগ্রহ- সবকিছুই ভক্তদের
নখদর্পণে।কিন্তু প্রিয় তারকার চোখে কারা তারকা- সে খবর রাখেন ক’জন? বহু
ভক্তের প্রিয়তারকা পপিরও আছে প্রিয়তারকা।হলিউড, বলিউড, দেশে এবংব্যক্তিগত
জীবনে পপির প্রিয় তারকাদের কথা
হলিউড
জেনিফার লোপেজ। শুধু একজন অভিনেত্রী নন। তিনি বহুমাত্রিক গুনের অধিকারি একজন তারকা শিল্পী। না বললেই নয়-লেখক, ফ্যাশন ডিজাইনার, নৃত্যশিল্পী, প্রযোজক, ও সঙ্গীতশিল্পী। একটি মানুষের মধ্যে এত রূপের শিল্পী সত্ত্বা যা আমাকে মাঝে মাঝে অবাক করে। এছাড়া অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ব্যাক্ত্বিত্ব, পারিবারিক দায়িত্ববোধ, সামাজিক দায়বদ্ধতা, সবকিছু মিলিয়ে একজন তারকার জীবনে যা যা দরকার সবকিছুই আছে। এছাড়া আরেকটি বিষয়, তার নামে স্ক্যান্ডালও কম।
বলিউড
আমার কাছে মনে হয়, সালমান খান। সবসময়ই তার একটার ক্রেজ থাকে। এছাড়া বেশি সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। ক্যারিয়ারে অনেক চড়াই-উৎরাই পাড়ি দিয়েছেন। তারপরও যদি তার কোন ছবি ফ্লপ করলেও কাজ করে যাচ্ছেন। অনেক আর্টিষ্টকে তিনি ব্রেকও দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে অনেক উদারতার পরিচয়ও দিচ্ছেন। অভিনয়টাকেই প্রাধান্য দিয়ে যাচ্ছেন। কোনদিন সুযোগ পেলে সালমান খানকে একটা বিশেষ উপহার দিতে চাই। কাজ করার সুযোগ পেলে তা অবশ্যই লুফে নেবো। আমির খানের ব্যাক্ত্বিত্বও ভালো লাগে। তিনি বেছে বেছে কাজ করেন। একটা বিষয় থাকে অনেকে শুধু টাকার জন্য আজেবাজে ছবিতে অভিনয় করেন। এক্ষেত্রে তার কর্মপরিকল্পনাও বেশ অনুসরনীয়।
বাংলাদেশ
ববিতা আপুর ব্যাক্তিত্ব, দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ার, যা আমার কাছে মনে হয় তার কাছে থেকে অনেক কিছুই শেখার রয়েছে। ব্যাক্তিগতভাবে আমি তাকে যতটুকু চিনি, তার মধ্যে পেশাদারিত্বের বাইরে গিয়ে সহশিল্পী হিসেবে খুব আপন করে নেন। এ গুনটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। ববিতা আপু কোন কিছুতেই অতিরঞ্জিত পছন্দ করতেন না। এ বিষয়টা কয়জন শিল্পী মেনে চলতে পারেন।
ব্যক্তিজীবন
ব্যক্তিজীবনের কথা বলতে গেলেও ববিতা আপুর কথা বলতে হবে। একটা বিষয় থাকে না, যে তার পছন্দটা একটু আলাদা হয়। সবরা সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই পথে হাঁটেন না। কখন কিভাবে কাজ করা উচিত। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করা। এ বিষয়গুলো ছাড়া অন্যান্য অনেক বিষয় রয়েছে যার কারণে তিনিই আমার ব্যাক্তি জীবনের তারকা।
হলিউড
জেনিফার লোপেজ। শুধু একজন অভিনেত্রী নন। তিনি বহুমাত্রিক গুনের অধিকারি একজন তারকা শিল্পী। না বললেই নয়-লেখক, ফ্যাশন ডিজাইনার, নৃত্যশিল্পী, প্রযোজক, ও সঙ্গীতশিল্পী। একটি মানুষের মধ্যে এত রূপের শিল্পী সত্ত্বা যা আমাকে মাঝে মাঝে অবাক করে। এছাড়া অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ব্যাক্ত্বিত্ব, পারিবারিক দায়িত্ববোধ, সামাজিক দায়বদ্ধতা, সবকিছু মিলিয়ে একজন তারকার জীবনে যা যা দরকার সবকিছুই আছে। এছাড়া আরেকটি বিষয়, তার নামে স্ক্যান্ডালও কম।
বলিউড
আমার কাছে মনে হয়, সালমান খান। সবসময়ই তার একটার ক্রেজ থাকে। এছাড়া বেশি সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। ক্যারিয়ারে অনেক চড়াই-উৎরাই পাড়ি দিয়েছেন। তারপরও যদি তার কোন ছবি ফ্লপ করলেও কাজ করে যাচ্ছেন। অনেক আর্টিষ্টকে তিনি ব্রেকও দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে অনেক উদারতার পরিচয়ও দিচ্ছেন। অভিনয়টাকেই প্রাধান্য দিয়ে যাচ্ছেন। কোনদিন সুযোগ পেলে সালমান খানকে একটা বিশেষ উপহার দিতে চাই। কাজ করার সুযোগ পেলে তা অবশ্যই লুফে নেবো। আমির খানের ব্যাক্ত্বিত্বও ভালো লাগে। তিনি বেছে বেছে কাজ করেন। একটা বিষয় থাকে অনেকে শুধু টাকার জন্য আজেবাজে ছবিতে অভিনয় করেন। এক্ষেত্রে তার কর্মপরিকল্পনাও বেশ অনুসরনীয়।
বাংলাদেশ
ববিতা আপুর ব্যাক্তিত্ব, দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ার, যা আমার কাছে মনে হয় তার কাছে থেকে অনেক কিছুই শেখার রয়েছে। ব্যাক্তিগতভাবে আমি তাকে যতটুকু চিনি, তার মধ্যে পেশাদারিত্বের বাইরে গিয়ে সহশিল্পী হিসেবে খুব আপন করে নেন। এ গুনটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। ববিতা আপু কোন কিছুতেই অতিরঞ্জিত পছন্দ করতেন না। এ বিষয়টা কয়জন শিল্পী মেনে চলতে পারেন।
ব্যক্তিজীবন
ব্যক্তিজীবনের কথা বলতে গেলেও ববিতা আপুর কথা বলতে হবে। একটা বিষয় থাকে না, যে তার পছন্দটা একটু আলাদা হয়। সবরা সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই পথে হাঁটেন না। কখন কিভাবে কাজ করা উচিত। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করা। এ বিষয়গুলো ছাড়া অন্যান্য অনেক বিষয় রয়েছে যার কারণে তিনিই আমার ব্যাক্তি জীবনের তারকা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন