শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৫

লড়াইয়ের শেষ দেখতে চান জয়া আহসান

1আসছে ১৬ অক্টোবর মুক্তি পেতে যাচ্ছে দেশভাগ নিয়ে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী কলকাতার মেধাবী নির্মাতা সৃজিত মূখার্জির তারকাবহুল ছবি ‘রাজকাহিনী’। ছবিতে ‘রুবিনা’ চরিত্রে অভিনয় করছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান।
ট্রেলার, টিজার, আর পোস্টারের পর শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মের ব্যানারে নিয়মিত ‘ক্যারেক্টার ট্রেলার’ও ইউটিউবে রিলিজ দিচ্ছেন সৃজিত। আর এবার ইউটিউবে প্রকাশ পেল বাংলাদেশি অভিনেত্রী জয়া আহসানের ‘ক্যারেক্টার ট্রেলার’। যেখানে তাকে একবার দেখানো হয়েছে সরল প্রেমিকারুপে, আবার এক ঝলক দ্রোহী নারীর চরিত্রেও দেখা গেছে তাকে। প্রেম আর দ্রোহে একাকার জয়ার মুখে ডাইলগ ছিল ‘লড়াইয়ের শেষ না দেখে আমি নড়বো না’।

উল্লেখ্য, টিজার, ট্রেলার, পোস্টার ছাড়াও ব্যক্তিগত টিজারও প্রকাশের মধ্যদিয়ে চলছে আসন্ন ছবি ‘রাজকিাহিনী’র প্রমোশন। সবাই প্রতীক্ষায় আছে ছবিটি নিয়ে। ’৪৭-এর দেশভাগের প্রেক্ষাপট নিয়ে নির্মিত ছবি ‘রাজকাহিনী’। আসছে ১৬ অক্টোবর ‘রাজকাহিনী’ ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। বাংলাদেশের জয়া আহসান ছাড়াও ছবিটিতে অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণ ঘোষ, শাশ্বত চট্টোপাধ্যয়, প্রিয়াংকা সরকার, কৌশিক সেন, আবির চট্টোপাধ্যায়, রজতাভ দত্ত, এনা সাহা, ব্রাত্য বসু, কাঞ্চন মল্লিক, সায়নী ঘোষের মত তারকা অভিনেতা-অভিনেত্রীরা।
Share:

কবরস্থানে যৌনতার অবাধ মিলনমেলার আখড়া!



sexuality-graveyard
মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে তা হয়তো আপনি এ খবরটি না পড়লে বুঝতে পারতেন না।

মৃত‌্যুর পর আমাদের সকলের ঠিকানা কবরস্থানে। কিন্তু সেই পরিণত হয়েছে যৌনাচারী ও মাদকসেবী মানুষের আখড়ায়। সেখানে মদ ও নারী নিয়ে আড্ডা চলে দিনরাত। খবর ডেইলি মেইল।
ওই কবরস্থানটিতে নতুন কোনো মরদেহ দাফন করা হয় না। কিন্তু চারদিকে ঝোপঝাড়ওয়ালা ছোটখাটো সেই স্থানটিতে জমে উঠেছে যৌনতার অবাধ মিলনমেলায়।
ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনের একটি কবরস্থানকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ওই আড্ডা। এ নিয়ে ভীষণ অতিষ্ঠ এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয়রা এ নিয়ে পুলিশকেও অভিযোগ জানিয়েছেন। এলাকর বাসিন্দা এক লেখক ডেমিয়েন ডুগান-রায়ান জানান, `যাঁরা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, তাদের বেশির ভাগই ভবঘুরে আর গৃহহীন। শতাব্দী প্রাচীন আর ঐতিহ্যবাহী এই স্থানে এমন কাজ হচ্ছে, যা ভাষায় বর্ণনা করা যায় না।`
এলাকার বাসিন্দাদের আরো অভিযোগ, জায়গাটির রেলিং বা পাচিল বেশি উঁচু নয়। ফলে সহজেই টপকে ঢোকা যায় এর ভেতরে। আর এ জন্যই এটা মাদক নেওয়া আর উদ্দাম যৌনতার স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁর মালিক আতিক চৌধুরী বলেন, `কবরস্থানে ঘোরাফেরা করা উন্মাদের দল এলাকার তরুণী মেয়েদের ওপর নজর দিয়েছে। জানি না কবে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাবে।
এই গোরস্থানটি ও সংলগ্ন গির্জাটি ১৮৪০ সালে তৈরি করা হয়েছিল। এটি ইউরোপের অন্যতম পুরোনো গির্জা। কিন্তু এখানে লোকজন যায় না। কারণ কবরগুলো ঘিরে গাছ গজিয়ে উঠে সেগুলোতে ফাটল ধরিয়ে দিয়েছে। ফলে সেখানে পূণ্যার্থী বা দর্শনার্থীদের দেখা যায় না। এ সুযোগে জায়গাটি হয়ে উঠেছে অবৈধ আড্ডার স্থান।
Share:

সিনেমাকেও হার মানাবে তামিম-তন্বীর এই ভালোবাসার গল্পটি! -

আর দশটি ভালোবাসার কাহিনীর মতো মোটেই নয় তন্বী এবং তামিমের গল্পটা। উত্থান-পতন, ভীষণ ভয়ংকর সব ঘটনা এবং সবশেষে ভালোবাসার মাঝে জীবনের প্রস্ফুটন- তাদের এই ভালোবাসা নিয়ে লেখা যাবে গল্প, মহাকাব্য। জীবনের মাঝেই যে জীবনের চাইতেও বড় ভালোবাসা লুকিয়ে থাকতে পারে, তারই উদাহরণ তরুণ এই দম্পতি। আসুন জেনে নেই সেই গল্প।
tt1
একই কলেজে পড়াশোনা থেকে ঘটনার সূত্রপাত। তন্বীকে সবাই চিনতো সেই মেয়ে হিসেবে, যে কখনো কোনো ছেলের সাথে কথা বলে না। হাঁটার সময়েও চোখ নিচের দিকে, যেন ভুলেও কারো চোখে চোখ না পড়ে। সেই মেয়েরই প্রেমে ভীষণ হাবুডুবু খেয়ে যায় তামিম। একই প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়ার সময়ে সেই প্রাইভেট টিউটরের থেকে তন্বীর ফোন নম্বর চুরি করে বসে তামিম, এরপর ফোনে ফোনে কথা, বন্ধুত্ব কখন গড়িয়েছে প্রেমে।
tt2
কলেজ জীবনের এই প্রেম কখনো পরিবার অথবা বন্ধুদের জানতে দেয়নি তন্বী। একই কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্ট দেবার সময়ে দুজনে পাশাপাশি বসা অথচ ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পায়না তারা প্রেমিক-প্রেমিকা।চলতে থাকে এই লুকোচুরি প্রেম।
কলেজ জীবন শেষ হতেই হঠাৎ দুজনের মাঝে দুরত্ব। কেন? কারণ দুজন দুই মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়। তন্বী ভর্তি হয় ঢাকার আদ-দ্বীন মেডিক্যাল কলেজে। আর তামিম সেই সুদুর সিরাজগঞ্জে। এতো দুরত্ব সহ্য করেও চলেছে তুমুল প্রেম। মাঝে মাঝেই ঢাকায় এসে তন্বীর সাথে দেখা করে যেত তামিম।
tt3
এরই মাঝে একদিন ঘটে যায় বিপর্যয়। কলেজে যাবার পথে এক জায়গায় বাস চেঞ্জ করতে হয় তন্বীকে। বাস চেঞ্জ করে সবসময় তামিমকে ফোন দিতে হয়। কিন্তু জানুয়ারির সেই দিনে বাস চেঞ্জ করতে গিয়ে মোটোরবাইকের সাথে এক্সিডেন্ট হয় তন্বীর। মাথায় ভীষণ আঘাত পেয়ে নাক দিয়ে হতে থাকে রক্তপাত। হাসপাতালে নেবার পর রক্তবমি হয়, জ্ঞান হারায় তন্বী। তামিমকে আর ফোন করা হয় না তার।
ফোন না পেয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে তামিম। এরপর তন্বীর বন্ধুরা যখন তাকে ফোন করে জানায় কী ঘটেছে, তখন আর কিছুতেই স্থির থাকতে পারে না সে। যত দ্রুত সম্ভব ঢাকায় প্রেমিকার কাছে চলে আসে। এরপর দিনরাত ছায়ার মতো রয়ে যায় তন্বীর পাশেই।
tt4
তন্বীর এক্সিডেন্টটা ছিলো খুবই ভয়াবহ। মস্তিষ্কে অপারেশনের পর কিছুদিন সে স্মৃতি হারিয়ে ফেলে। কিছুটা চিনতে পারে বাবা-মাকে, প্রেমিককে। কিন্তু তাদের ব্যাপারে আর কিছু মনে করতে পারে না। একেবারেই শিশুসুলভ হয়ে যায় তার চিন্তা।
এই দুর্যোগের সময়ে প্রতিটি ক্ষণ তার পাশে রয়ে যায় তামিম। একটু একটু করে তার যত্ন নেওয়া, কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে তার স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে নিজেকে ঢেলে দেয় তামিম। ওদিকে মেডিক্যালের ক্লাসে রয়ে যায় অনুপস্থিত। এ সময়েই প্রথম তামিমের ব্যাপারে জানতে পারে তন্বীর বাবা-মা। যে ছেলেটি নিজেকে উজাড় করে দিয়ে তন্বীর কাছে আছে, সে তন্বীর অনেকদিনের পুরনো প্রেমিক তা এই প্রথম জানতে পারেন।
tt5
তন্বীর সেরে উঠতে সময় লেগে যায় বেশ কিছুদিন। এর মাঝেই তামিম আবিষ্কার করে, এই মানুষটিকে ছাড়া সে বেঁচে থাকতে পারবে না কিছুতেই। একবার যাকে প্রায় হারিয়ে ফেলেছিলো, তাকে আর হারাতে চায় না তামিম। তাই তন্বীর বাসায় এবার পাঠানো হয় বিয়ের প্রস্তাব।
এতো সহজে বিয়েটা মেনে নেবেন না কোনো পক্ষই। দুই পক্ষেরই একই যুক্তি, দুজনেই এখনো পড়াশোনা করছে, এখন নয় বরং পড়ে দেওয়া যাবে বিয়ে। কিন্তু দুর্ঘটনার পর তন্বী এবং তামিম একটুও দেরি করতে নারাজ। তাদের কারনেই বাধ্য হয়ে ঘরোয়াভাবে বিয়ের আয়োজন করা হয়।

tt6
বিয়েটা হয় দুজনেরই সেকেন্ড প্রফেশনাল এক্সামের মাত্র ১৫ দিন আগে। এতো ঝড় ঝাপ্টার পরেও দারুণ ভালো ফলাফল করে তামিম।
এরপর চলতে থাকে দুজনের ভালোবাসা। দুজনের পড়াশোনা দুই জায়গাতেই বলে দুরত্ব রয়েই যায়। এই বছরের শুরুর দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উঠিয়ে নেওয়া হয় তন্বীকে। কিন্তু দুজনের সংসার এখনো পাতা হয়নি। একজন সিরাজগঞ্জে, আরেকজন ঢাকায়। আগে তন্বীর সাথে দেখা করতে তামিম আসতো ঢাকায়, এখন তন্বীও তামিমের টানে মাঝেমাঝে চলে যায় সিরাজগঞ্জ।
tt7
মস্তিষ্কে অপারেশনের পর অদ্ভুত  ঘটনা ঘটে। কোনো কিছুরই গন্ধ পায় না তন্বী। তামিম ভালোবেসে এক তোড়া ফুল এনে দিলে তন্বী তার সুবাস পায় না ঠিকই। কিন্তু এতে কারো কিছু যায় আসে না। ফুল যে এনেছে তার ভালোবাসাটা যে খাঁটি, তা নিশ্চিত জানে তন্বী!

Share:

আর দেখা যাবেনা 'বন্ড' ডেনিয়েল ক্রেগকে

"আর দেখা যাবেনা  'বন্ড' ডেনিয়েল ক্রেগকে" শেষবারের মতো বন্ডের 'স্পেকট্রা' ছবিতে দেখা যাবে ডেনিয়েল ক্রেগকে। সম্প্রতি ব্রিটিশ এই অভিনেতা বলেন, প্রয়োজনে খুন হয়ে যাবো, কিন্তু আর বন্ড মুভি নয়।

সংবাদমাধ্যমে ক্রেগ বলেন, ব্রিটিশ স্পাই চরিত্রে আবার ফিরে আসার বিষয়ে আর কারো সঙ্গে কোনো আলাপচারিতায় রাজি নন তিনি। এ ছবিতে আর নয়। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাই আমি। এটা আর কোনো চিন্তাই করতেও রাজি নই আমি।
সমালোচকরা মনে করেন জেমস বন্ড সিরিজে তিনিই সেরা বন্ড। জিরো জিরো সেভেন হয়ে যখন পর্দায় আসলেন ব্রিটিশ অভিনেতা ডেনিয়েল ক্রেগ, তখন যেন সবাই সত্যিকার জেমস বন্ডকে দেখছেন।
৪৭ বছর বয়সী এই অভিনেতাকে চতুর্থবারের মতো 'বন্ড' হিসেবে দেখা যাবে।

এ মাসের ২৬ তারিখে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে স্পেকট্রার ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার। নভেম্বরের ৬ তারিখে আমেরিকায় মুক্তি পাবে বন্ড চরিত্রে ডেনিয়েল ক্রেগের শেষ 'বন্ড'।
-
Share:

মাঝরাতে সিদ্ধার্থর বাড়িতে আলিয়া!



শাহিদ কপূরের সঙ্গে তাঁর সিনেমা শানদার-এর তৃতীয় গান নিঁদ না মুঝকো আয়ে-র রিলিজ অনুষ্ঠানে ছিলেন আলিয়া। সেখান থেকেই আলিয়া সিদ্ধার্থর বাড়িতে চলে আসেন বলে জানিয়েছে একটি সংবাদমাধ্যম। আলিয়া ও সিদ্ধার্থর ডেটিংয়ের কথা আর গোপন নেই। যদিও দুজনেই এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। কিন্তু বেশ কয়েকবারই তাঁদের একসঙ্গে ঘুরতে দেখা গিয়েছে। সেই ছবিও ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।
সম্প্রতি ডেটিংয়ের খবর সম্পর্কে বলেছিলেন, কিছু জিনিসকে বিশেষভাবে বললে তার গুরুত্ব কমে যায়। এটা একেবারেই ব্যক্তিগত বিষয়, যা আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও পবিত্র।
কিছুদিন আগে বিয়ের পরিকল্পনা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে সিদ্ধার্থ বলেছিলেন, এ ব্যাপারে তিনি এখনও কিছু ভাবেননি। তিনি বলেছিলেন, এখন আমার বয়স ৩০.. আর এই বয়স এখনকার দিনে ২০ বছরের মতো । তাই এখনই বিয়ের ব্যাপারে ভাবছি না।
সিদ্ধার্থ সবেমাত্র তাঁর আগামী সিনেমা বার বার দেখো-র শ্যুটিং শেষ করে ফিরেছেন। এই সিনেমায় তাঁর বিপরীতে দেখা যাবে ক্যাটরিনা কাইফকে।

Share:

২মিনিটে উজ্জ্বল দাঁত!


২মিনিটে উজ্জ্বল দাঁত!
অতীত কালে তো ডাক্তার ছিল না। আর ছিল না নামকরা ব্রান্ডের পেস্ট ব্রাশ দাঁত মাজার জন্য। তাহলে কি তখন মানুষের দাঁত থাকতো হলদেটে আর দাগে ভরা? মোটেই না। মানুষের কাছে তখন ছিল হরেক রকম ঘরোয়া টিপস। আর তেমনই একটা হচ্ছে কলার খোসা দিয়ে দাঁত সাদা করা। ভাবছেন এও কি সম্ভব? কিংবা ভাবছেন “যাহ, সব ভুয়া”… তাই না? কিন্তু অসম্ভব নয়, আর মিথ্যাও নয়। কলার খোসা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞান সম্মতভাবে আপনার দাঁত সাদা করতে সক্ষম। সুতরাং ভুলে যান দাঁতের ডাক্তারের কাছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করার ভাবনা, আর ঘরে বসেই নিজের দাঁত গুলোকে রাখুন ঝকঝকে। তবে হ্যাঁ, কাজটা করতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে। আর আজ জানানো হচ্ছে সেটাই।
কলার খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। বিশেষ করে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আর ম্যাঙ্গানিজ। আর এরাই হচ্ছে দাঁতকে সাদা করে তুলবার প্রধান হাতিয়ার। এছাড়াও কলার খোসায় আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, যারা কিনা দাঁতকে মজবুত করে তোলার পাশাপাশি খনিজ উপাদান গুলো শোষণ করতেও সহায়তা করে। কলার খোসা নিঃসন্দেহে সাদা করে তুলবে আপনার দাঁত, তবে ব্যবহার করতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে। এবং অবশ্যই নিয়ম মেনে। জেনে নিন বিস্তারিত পদ্ধতি।

.প্রথমেই বেছে নিন সঠিক কলা। দাঁত সাদা করার জন্য ঠিক ভাবে পাকা কলা হওয়া জরুরী। খুব বেশি পাকাও নয়, খুব বেশি কাঁচাও নয়। এমন কলা বেছে নিন যারা কিনা এখন নিচের দিকে একটু একটু সবুজ। কেননা এই ধরনের কলায় পটাশিয়াম থাকে উচ্চ মাত্রায়। আর এই পটাশিয়ামই দাঁত সাদা করার দায়িত্ব নেবে।

.কলা উলটো করে ছিলে নিন। হ্যাঁ, যেভাবে আপনি ছিলে থাকেন কলা ঠিক তার উলটো দিক থেকে ছিলে নিন। দেখবেন যে কলার গায়ে লম্বা লম্বা সুতার মতন আঁশ থাকে। উলটো করে ছিলে নিয়ে এই আঁশ গুলো থাকবে খোসার সাথেই।

.খোসা থেকে চারকোনা করে দুটি টুকরো কেটে নিন। আপনার সুবিধা মতন আকারেই কেটে নিন। চাইলে এই কাটা খোসা ফ্রিজেও সংরক্ষণ করতে পারেন।

.এবার সকালে দাঁত ব্রাশ করবার পূর্বে এই কলার খোসার ভেতরের অংশটি দিয়ে আপনার দাঁত খুব ভাল করে ঘষুন। প্রথম টুকরোটি দিয়ে পুরো এক মিনিট ঘষুন। তারপর সেটা বদলে দ্বিতীয় টুকরোটি দিয়ে আরও এক মিনিট। অর্থাৎ পুরো দুই মিনিট দাঁতকে ঘষুন। দাঁতের প্রত্যেকটি অংশে যেন পৌছায় এমন ভাবে ঘষতে হবে।

.দাঁত ঘষা হলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট করতে পারলে ভালো। এই সময়ে পানি বা অন্য কিছু খাবেন না, কিংবা কুলি করবেন না। সময়টা পেরিয়ে গেলে আপনার নিয়মিত ব্যবহারের টুথ পেস্ট দিয়ে দাঁত মেজে নিন।

এবার আয়নায় তাকিয়ে দেখুন তো, লাগছে না দাঁত একটু বেশি পরিষ্কার? ৪/৫ দিন এমন করার পরেই দেখবেন আগের চাইতে অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে আপনার দাঁত। হলদে ভাব যেমন কমে গেছে, তেমনি কালো ছোপটাও অনেকটাই সরে গেছে। যারা ধূমপান বা মদ্যপান করেন, তাদের ক্ষেত্রেও কাজ করবে এই পদ্ধতি। তবে ব্যবহার করতে হবে বেশ দীর্ঘদিন। এবং সঠিক নিয়েম মেনে।

অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে-

.এটা কোনও ম্যাজিক নয়। তাই ভালো ফল পেতে নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।

.অবশ্যই কমপক্ষে ২ মিনিট ঘষতে হবে। এই সময়টা জরুরি। বেশি ঘষলে আরও ভালো।

.ঘষার পর অবশ্যই সময় দিতে হবে খনিজ গুলো দাঁতে শোষিত হবার।

.যাদের দাঁত মদ্যপান, ধূমপান বা অসুস্থতার কারণে হলুদ তাদের ক্ষেত্রে একটু সময় লাগবে।

.কলার খোসায় প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই অবশ্যই দাঁত খুব ভালভাবে মেজে নিতে হবে। এবং এই কারণেই দিনে ১ বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।

.যাদের দাঁত খুব একটা বেশি হলুদ নয়, তারা সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।

অনেকেই বলবেন যে কাজ হয় না, ভুয়া ইত্যাদি। কিন্তু মোদ্দা কথাটা হলো হয় তারা চেষ্টা না করেই বলেছেন, কিংবা চেষ্টা করলেও সঠিক ভাবে করেননি। ফল পাবার জন্য অবশ্যই নিয়ম মেনে প্রয়োগ করতে হবে। আর তাই অন্য লোকের কথা শোনা বাদ দিয়ে নিজেই চেষ্টা করে দেখুন না!
Share:

বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্যতম প্রতিযোগিতা !

worst-competition
আইন-কানুন আছে। নাগরিকের নিরাপত্তা রক্ষায় রয়েছে পুলিশ বাহিনী। দেশ পরিচালনার জন্য নির্বাচিত সরকার। তারপরও থেমে নেই অসভ্যতা ও নোংরামি। বরং ঢাক-ডোল-বাদ্যি বাজিয়ে পরিচালিত হয় বিশ্বের সবচেয়ে ‘নোংরা’ প্রতিযোগিতা। ব্রাজিলের বাহিয়া রাজ্যে র‌্যাফেল ড্র ও বিঙ্গো খেলা শেষে পুরস্কার হিসেবে জয়ীকে দেওয়া হয় ‘নারী’।

ফুটবলের জীবন্ত কিংবদন্তি পেলের দেশেই হয়ে থাকে পৃথিবীর জঘন্যতম এই । বিভিন্ন স্থান থেকে অপহরণ করে আনা শিশু ও নারীদের এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়। এমন সবাই সবকিছু জানে, বলার বা প্রতিবাদ করার কেউ নেই। সবকিছু যেন বন্দী মধ্যযুগীয় বরবর্তার জালে। প্রকাশ্য দিবালোকে বাহিয়া রাজ্যের শহর ইনক্রজিলহাডাতে হয় এ ধরনের প্রতিযোগিতা।
র‌্যাফেল ড্রর প্রত্যেকটি টিকিটের দাম ধরা হয় ৫ পাউন্ড। যদিও বাস্তবে এটার দাম আরও বেশি হয়ে থাকে। যখন র‌্যাফেল ড্রর টিকিট বাজারে ছাড়া হয় তখন আশপাশের লোকজন তা আনন্দের সঙ্গে কিনে। শুধু কি তাই, যখন ড্র অনুষ্ঠিত হয় তখন সবাই যথাসময়ে হাজির হয় অসহায় শিকারকে ধরে ‘আদিম খেলায়’ লিপ্ত হতে।
ব্রাজিলে প্রায় ৪ কোটি মানুষ চরম দারিদ্য সীমার নিচে বসবাস করে। আর দেশটিতে শিশু যৌনকর্মী রয়েছে প্রায় ৫ লাখের মতো। র‌্যাফেল ড্র-বিঙ্গো খেলাতেও বছরের পর বছর ধরে জয়ীদের মনোরঞ্জনে উপহার হিসেবে দেওয়া হচ্ছে শিশুদের। সম্প্রতি বিষয়টি বিশ্ব গণমাধ্যমের দৃষ্টিতে এনেছে শিশু যৌন-নির্যাতন নিয়ে কাজ করা ব্রিটিশ চ্যারিটি গ্রুপ মেনিনাডানকা।
জঘন্য এই প্রতিযোগিতার ব্যাপারে স্থানীয় আইনজীবী মাইকেল ফারিয়াস ডেইলি মেইলকে বলেন, ‘গ্যাংয়ের অধীনে থাকা মেয়েদের র‌্যাফেল ড্রতে যুক্ত করা হয়। টিকিট কেনার মধ্যে জয়ীদের পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় এই নারী। অনেক সময় দেখা গেছে, প্রথম পুরস্কার হিসেবে থাকে অবিবাহিত তরুণী। তখন টিকিটের দাম আরও বেড়ে যায়। বাকিগুলোতেও পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় কম বয়সী মেয়েদের। যাদের বয়স ১১ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে।’
শুধু র‌্যাফেল ড্রতেই থেমে নেই ইনক্রজিলহাডা শহর, সপ্তাহে এখানে একদিন হয় বিঙ্গো খেলা। সাধারণত রাতের বেলা অনুষ্ঠিত হয় নোংরা এই খেলাটি। যেখানে খেলার আগে প্রতিযোগীদের সামনে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে মেয়ে শিশু বা কমবয়সী নারীরা। খেলা শেষে জয়ী প্রতিযোগীর হাতে তুলে দেওয়া তাদের। তখন বন্দী শিশু বা নারীর নিশ্চুপ চিৎকারে অসহায় শরণার্থীর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদে বিশ্বমানবতা ও সভ্যতা
Share:

অন্য কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক করলে পাপ হবে, কিন্তু…

এটা আমার দ্বিতীয় বিয়ে ছিলো কিন্তু সন্তান জন্ম নেওয়ার পর ডিভোর্স হয়ে যাবে ১০০% নিশ্চিত। ও ওর মামাতো বোনকে বিয়ে করবে আমাকে ডিভোর্স দিয়ে। যাই হোক কারো সাথে তো আর জোর করে থাকা যায় না। কিন্তু বুঝিনা সব কিছু জেনে শুনে আমার সাথে কেন এমন করলো, মানুষ এমন কেন?
আমার বয়স ২৪ বছর। বলতে লজ্জা করছে তারপরও সরাসরি বলি, আমার সেক্স অনেক বেশি কিন্তু অন্য কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক করলে পাপ হবে। কিন্তু নিজেকে ঠিক রাখার মত অবস্থা আমার নেই। আমি এখন কী করবো? সব কিছু বুঝেও নিজেকে ঠিক রাখা আমার পক্ষে সম্ভব হবেনা তা আমি ভালো করেই জানি।
দ্বিতীয় প্রশ্ন, আমার সন্তান হবার পর আমি তাকে পালক দিতে চাই কিন্তু আমার বাসার কেউ রাজী না। আমার মনে হয় আমি এত বড় দায়িত্ব নিতে পারবোনা। প্লিজ বলুন আমার কী করা উচিত?
Share:

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Recent Posts

Unordered List

Definition List