একাত্তরে
মানবতা অপরাধের দায়ে ফাঁসির দন্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের
চৌধুরীর রায় ফাঁসের মামলায় চার্জ শুনানিতে আসামি তার স্ত্রী ফারহাদ কাদের
চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে হাজিরা দাখিল করেও তা প্রত্যাহার করে নেন। পরে
অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে আসতে পারেননি অজুহাতে সময়ের আবেদন
দাখিল করেন। ফলে ষষ্ঠ বারেও চার্জ শুনানি করতে পারেনি আন্তর্জাতিক অপরাধ
ট্রাইব্যুনাল।
বহুল আলোচিত এ মামলাটিতে চার্জ শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল সোমবার। এজন্য জামিনে থাকা আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরী ও ছেলে হুমাম কাদের চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে এসে হাজিরাও দাখিল করেন।
এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল সোমবার বেলা দুইটার সময়। কিন্তু সঙ্গত কারণে ঘণ্টা দু-এক পরে মামলাটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। হঠাৎ করেই শুনানি শুরু হওয়ার ঘণ্টা খানেক আগে অদৃশ্য কারণে জামিনে থাকা আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরীর হাজিরাপত্রটি প্রত্যাহার করা হয়। সেই সঙ্গে অসুস্থতার জন্য ট্রাইব্যুনালে আসতে পারেননি মর্মে একটি সময়ের আবেদন দাখিল করেন।
এরপর শুনানির সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিকালে সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরীর ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার বিষয়টি বেমালুম চেপে রেখে অসুস্থতার জন্য আসামি ট্রাইব্যুনালে আসতে পারেননি বলে সময়ের আবেদন দাখিল করেন এবং তা মঞ্জুরের জন্য প্রার্থনা জানান। এসময় বিচারক পিপির বক্তব্য জানতে চান। সংশ্লিষ্ট পিপি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম শামীম তখন বলেন, বেশ কয়েকবার মামলাটির চার্জ শুনানি পেছানো হয়েছে। তাই আর না পিছিয়ে তিনি চার্জ গঠনের আবেদন জানান।
কিন্তু বিচারক আসামির সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে চার্জ শুনানির জন্য আগামী ১৫ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। তখন আইনজীবীরা ও অন্যান্য মামলার বিচার প্রার্থীরা যারা সাকা চৌধুরীর স্ত্রীকে ট্রাইব্যুনালে দেখেছেন তারা আইনজীবীর শুনানি এবং তৎপর বিচারকের আদেশে বিষ্ময়ে একে অন্যের দিকে তাকাচ্ছিলেন। রংপুর থেকে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, ‘এমন ঘটনাও তাহলে সম্ভব!’
এর আগে আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরী অসুস্থতার অজুহাতে কমপক্ষে পাঁচবার চার্জ গঠনের তারিখ পিছিয়ে দিয়েছিলেন বিচারকরা। তবে ছেলে হুমাম কাদের চৌধুরী শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন।
বহুল আলোচিত এ মামলাটিতে চার্জ শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল সোমবার। এজন্য জামিনে থাকা আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরী ও ছেলে হুমাম কাদের চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে এসে হাজিরাও দাখিল করেন।
এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল সোমবার বেলা দুইটার সময়। কিন্তু সঙ্গত কারণে ঘণ্টা দু-এক পরে মামলাটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। হঠাৎ করেই শুনানি শুরু হওয়ার ঘণ্টা খানেক আগে অদৃশ্য কারণে জামিনে থাকা আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরীর হাজিরাপত্রটি প্রত্যাহার করা হয়। সেই সঙ্গে অসুস্থতার জন্য ট্রাইব্যুনালে আসতে পারেননি মর্মে একটি সময়ের আবেদন দাখিল করেন।
এরপর শুনানির সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিকালে সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরীর ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার বিষয়টি বেমালুম চেপে রেখে অসুস্থতার জন্য আসামি ট্রাইব্যুনালে আসতে পারেননি বলে সময়ের আবেদন দাখিল করেন এবং তা মঞ্জুরের জন্য প্রার্থনা জানান। এসময় বিচারক পিপির বক্তব্য জানতে চান। সংশ্লিষ্ট পিপি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম শামীম তখন বলেন, বেশ কয়েকবার মামলাটির চার্জ শুনানি পেছানো হয়েছে। তাই আর না পিছিয়ে তিনি চার্জ গঠনের আবেদন জানান।
কিন্তু বিচারক আসামির সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে চার্জ শুনানির জন্য আগামী ১৫ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। তখন আইনজীবীরা ও অন্যান্য মামলার বিচার প্রার্থীরা যারা সাকা চৌধুরীর স্ত্রীকে ট্রাইব্যুনালে দেখেছেন তারা আইনজীবীর শুনানি এবং তৎপর বিচারকের আদেশে বিষ্ময়ে একে অন্যের দিকে তাকাচ্ছিলেন। রংপুর থেকে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, ‘এমন ঘটনাও তাহলে সম্ভব!’
এর আগে আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরী অসুস্থতার অজুহাতে কমপক্ষে পাঁচবার চার্জ গঠনের তারিখ পিছিয়ে দিয়েছিলেন বিচারকরা। তবে ছেলে হুমাম কাদের চৌধুরী শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন।