বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

বিয়ের পর যৌন জীবনে সুখ পেতে গোপন ৭টি সূত্র…

সদ্য বিবাহ করেছেন? এখন অনেক কিছুই রক্ষা করে চলতে হবে আপনাকে। প্রিয় সঙ্গিনীতে খুশি এবং সুখি রাখতে মেনে চলতে হবে অনেক নিয়মই। অন্যান্য সকল কাজে খূশি রাখার পাশাপাশি যৌন জীবনেও প্রিয়তমাকেরাখতে হবে চড়ম সুখি। কিন্তু এমন কোন গোপন টিপস আছে কি, যাতে বিয়ের পরের যৌন জীবনে অনেক বেশি সুখি হওয়া যায়?
প্রকৃতপক্ষে যৌন জীবনে খুশি হওয়ার ব্যাপারটা পুরোটাই আসলে সেই দুজন মানুষের ওপরে নির্ভর করে, যারা যৌন সম্পর্ক করছেন। তবে হ্যাঁ, বিয়ের পর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একঘেয়ে হয়ে যায় যৌন জীবন। কেননা মানুষ মাত্রই একটি জিনিসে বেশিক্ষণ আগ্রহ ধরে রাখতে পারে না। তাই আপনারা যদি পরস্পরের সেই আগ্রহটা জিইয়ে রাখতে পারেন, তবে যৌন জীবনে আনন্দ থাকবে বহুদিন। এছাড়াও আছে কিছু টিপস, জেনে নিন ৭টি কৌশল যা আপনার কাজে আসবে।

১) যৌনতাকে কখনো একঘেয়ে করে ফেলবেন না। নিজের দাম ধরে রাখুন, সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে রোমান্সে মেটে উঠুন। রোমান্স ছাড়া সেক্স দ্রুত আবেদন হারায়।
২) নিজেকে সর্বদা সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর করে রাখুন।
৩) নানান রকমের যৌন অ্যাডভেঞ্চার করুন, নতুন পজিশন চেষ্টা করুন। সেক্স টয় নিয়ে খেলায় মেতে উঠুন।
৪) নিজের প্রাক্তন প্রেমিক প্রেমিকা বা অন্য কারো সাথে স্বামী বা স্ত্রীকে খুশি করবেন না।
৫) বিছানায় নিজের অনুভূতি প্রকাশ করুন। তাঁকে সঙ্গী বা সঙ্গিনী বুঝতে পারবেন না তিনি আপনাকে কতটা তীব্র সুখ দিচ্ছেন। এতে সম্পর্ক মজবুত হয়ে ওঠে।
৬) শরীরের যত্ন নিন। শরীরকে যত সুন্দর রাখবেন, বিয়ের পর যৌনতা তত আবেদনময় হবে।
৭) এক সঙ্গীতে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন, যৌন জীবনে সুখ আসবে।
Share:

কেবল বাংলাদেশই উল্টো পথে



     
.দীর্ঘদিনের এক তাত্ত্বিক বিতর্কের অবসান ঘটাতে চাইছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বিতর্কটি মুদ্রার বিনিময় হার নিয়ে। বিশেষ করে মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হলে রপ্তানিতে কী প্রভাব পড়ে, তা নিয়ে নানা মতভেদ আছে। থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ, অনেক আগেই উইনস্টন চার্চিল বলেছিলেন, ‘দুজন অর্থনীতিবিদ থাকলে সর্বদা দুটি মত পাওয়া যাবে। আর যদি সেখানে জন মেনার্ড কেইনস থাকেন, তাহলে মতামত পাওয়া যাবে তিনটি।’
অর্থনীতির তত্ত্ব বলে, অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি বাড়ে। আর অতিমূল্যায়ন হলে রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু বাস্তবে কী পরিমাণ এর লাভ-ক্ষতি, তা নিয়ে নানা মতভেদ ছিল। আইএমএফ এ নিয়ে গবেষণা করে এর ফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে। আইএমএফ বলছে, একটি দেশের মুদ্রামানের ১০ শতাংশ অবমূল্যায়ন করা হলে দেশটির মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১ দশমিক ৫ শতাংশ রপ্তানি বৃদ্ধি পায়।
বিশ্ব অর্থনীতি এখন টালমাটাল অবস্থায়। বিশ্বজুড়ে এখন চলছে মুদ্রাযুদ্ধ। চীন গত আগস্টে হঠাৎ করে তাদের মুদ্রা ইউয়ানের বড় ধরনের অবমূল্যায়নের পর শুরু হয় এই মুদ্রাযুদ্ধ। বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে দেশগুলো যখন যার যার মুদ্রার অবমূল্যায়নের প্রতিযোগিতায় নামে, তখনই শুরু হয় মুদ্রাযুদ্ধ। ইউয়ান ও ডলারের এই মুদ্রাযুদ্ধ ২০০৯ সাল থেকে শুরু হলেও এটি জোরালো হয়েছে মূলত গত আগস্ট থেকেই।
বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক শক্তি চীন তাদের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি টিকিয়ে রাখতে আগস্টে পরপর দুই দিন ইউয়ানের অবমূল্যায়ন ঘটায়। অন্যদিকে এক নম্বর অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যথেষ্ট শক্তিশালী থাকায় দেশটির ডলারও তেজি। ফলে চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে অনেক দেশকেই মুদ্রার মান কমাতে হয়েছে।
২০০৪ থেকে এই সময় পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে ইউরো ও ইউয়ানের বড় ধরনের অবমূল্যায়ন হয়েছে। এর বাইরে এই মুদ্রাযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে ভারতের রুপি, রাশিয়ার রুবলসহ প্রায় সব দেশের মুদ্রাই। মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হলে রপ্তানি বাড়াতে উৎসাহ পান উদ্যোক্তারা। এতে আগের চেয়ে ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রা বেশি পান তাঁরা। ফলে সব দেশই আগ্রহী অবমূল্যায়নে। আর এমনই এক সময়ে আইএমএফ সুনির্দিষ্ট করে জানাল অবমূল্যায়নের লাভ-ক্ষতি। বিশ্বজুড়ে মুদ্রাযুদ্ধের এই সময়ে বাংলাদেশই কেবল এর বাইরে।
গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যমান বেড়েছে ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। আর ডলারের বিপরীতে ভারতের রুপির অবমূল্যায়ন হয়েছে ৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ। বিজিএমইএ বলছে, ডলার ও ইউরোর ওঠানামার কারণে বাংলাদেশ গত অর্থবছরে ৩৮ কোটি ডলারের রপ্তানি হারিয়েছে।
ডলারের বিপরীতে টাকার মান ধরে রাখার কাজ পরোক্ষভাবে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক গত এক বছরে ডলারের চাহিদা ধরে রাখতে ৩৫০ কোটি ডলার কিনেছে। এতে একদিকে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত যেমন বেড়েছে, তেমনি টাকা রয়ে গেছে তেজি। গত ৩০ সেপ্টেম্বর মজুত ছিল ২ হাজার ৬৩৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। এর ফলে ডলারের দর এখন ৭৭ টাকা ৮০ পয়সায় ধরে রাখা হয়েছে।
স্থানীয় মুদ্রা শক্তিশালী হলে আমদানিকারকেরা লাভবান হন। কারণ আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য কিছুটা কম দামে তাঁরা ডলার কিনতে পারেন। যেমন, এখন যদি ডলার কিনতে হয় প্রায় ৭৮ টাকায়, অবমূল্যায়ন হলে সেটি ৭৯ বা ৮০ টাকা হতে পারে। প্রতি ডলার কিনতে তখন আমদানিকারকদের বাড়তি অর্থ ব্যয় হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি ব্যয় কমানোর দিকেই বেশি আগ্রহী। এমনিতেই বিশ্বব্যাপী প্রায় সব ধরনের পণ্যের দাম কমে গেছে। টাকা শক্তিশালী রেখে আমদানিতে আরও বাড়তি সুবিধা নেওয়া হচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতির চাপ কমানোর লক্ষ্যও এর মাধ্যমে অর্জিত হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের।
বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে ভারত ও চীন থেকে। আর দেশ দুটিতে রপ্তানি করে সামান্যই। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ভারত থেকে আমদানি ছিল ৬৫০ কোটি ডলার, রপ্তানি প্রায় ৫৩ কোটি ডলার। একই সময়ে চীন থেকে বাংলাদেশ আমদানি করেছে ৮২২ কোটি ডলারের পণ্য, রপ্তানি করেছে মাত্র ৭৯ কোটি ডলারের পণ্য। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, এ অবস্থায় আমদানিতেই বেশি লাভবান হচ্ছে বাংলাদেশ।
যদিও অর্থনীতিবিদদের বড় অংশ এবং ব্যবসায়ীরা চান দ্রুত টাকার অবমূল্যায়ন হোক। বিশেষ করে চলতি অর্থবছরে রপ্তানি ও প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধিতে ওঠানামার কারণে দাবিটি জোরালো হয়ে উঠেছে। এখন পর্যন্ত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ১ শতাংশেরও কম। জুলাই-আগস্ট সময়ে প্রবাসী-আয়ে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হলেও ঈদের কারণে সেপ্টেম্বরে বেড়েছে। ফলে অবমূল্যায়নকে একেবারেই বাতিলের খাতায় ফেলতে হয়তো পারবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশেষ করে আইএমএফের গবেষণার পর বাংলাদেশ ব্যাংক কী করবে সেটাই এখন প্রশ্ন।
Share:

সহজ ও ঘরোয়া ৫ টি পদ্ধতিতে প্রতিকার করুন এনাল ফিশার

 এনাল ফিশার খুবই যন্ত্রণাদায়ক ও অস্বস্তিকর সমস্যা। সাধারণত ছোট বাচ্চাদের এনাল ফিশার হয়ে থাকে তবে যে কোন বয়সের যে কোন মানুষেরই এটা হতে পারে। পায়ু পথের চারপাশে ফাটল সৃষ্টি হওয়াই হচ্ছে এনাল ফিশার। যারা দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমস্যায় ভুগছেন তাদের এনাল ফিশার হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এনাল ফিশার হলে মলত্যাগের সময় ও মলত্যাগের পরে অত্যন্ত ব্যাথা হয়। এছাড়াও মলত্যাগের পর রক্তপাত হয় এবং চুলকানি হয়। ঔষধ সেবন করে সাময়িক ভাবে এনাল ফিশার ভালো করা যায় তবে পুরোপুরি ভালো হয় না। তাই অনেক সময় ডাক্তাররা অপারেশন করানোর পরামর্শ দেন। ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি আছে যা অনুসরণ করে এনাল ফিশার দূর করা সম্ভব।

১। আঁশ সমৃদ্ধ খাবার খান:

প্রচুর আঁশ আছে এমন ফলমূল যেমন - আপেল, আনারস, কমলা, আঙ্গুর, পেঁপে, নাশপাতি ইত্যাদি এবং শাকসবজি যেমন - সবুজ শাঁক, গাজর, বাধাকপি, মটরশুটি, কুমড়া, ডাল, টমেটো ইত্যাদি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে ফলে এনাল ফিশার ও ভাল হবে।

২। প্রচুর পানি পান করুন:

দৈনিক ৮ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। পানি পরিপাকতন্ত্রকে পরিস্কার করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পানি শরীরে উৎপন্ন টক্সিন শরীর থেকে বের করে দিয়ে শরীরকে বিষ মুক্ত করে। খাওয়ার সময় পানি পান করা ঠিক নয় কারণ পানি পাচক রসকে দ্রবীভূত করে দেয়, তাই খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে বা ১ ঘণ্টা পরে পানি পান করুন।

৩। নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য ব্যায়াম করা দরকার। যাদের এনাল ফিশার আছে তাঁরা দৈনিক ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন যেমন - হাঁটা ,ব্যাডমিন্টন খেলা, ঘরের কাজ করা, বাগান করা ইত্তাদি।

৪। মলদ্বারে পেট্রোলিয়াম জেলি বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন:

যাদের এনাল ফিশার আছে তারা  মলদ্বার এ পেট্রোলিয়াম জেলি বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে মলত্যাগের সময় ব্যথা হবে না।

৫। গরম পানির সেঁক নেওয়া:

এনাল ফিশার এর রোগীগণ মলত্যাগের পর বাথটবে বা বড় প্লাস্টিকের বোলে কুসুম গরম পানি নিয়ে তাঁর মধ্যে ১৫ মিনিট কোমর পর্যন্ত ডুবিয়ে বসে থাকুন, এতে ব্যথা কমে যাবে।

সতর্কতা:

এনাল ফিশার এর রোগীদের চিনি ও ময়দার তৈরি খাবার যেমন- বিস্কুট, কেক, পেস্ট্রি না খাওয়াই উচিত। কারণ চিনি ভিটামিন বি কে নষ্ট করে দেয় ফলে অন্ত্র ঠিকমত কাজ করতে পারে না এবং হজম এ সমস্যা সৃষ্টি করে -
Share:

Prices of cricketers in BPL – 3 is fixed

Nasir Hossain celebrates a wicket for Rangpur Riders
Bangladesh Premier League Governing Council has determined the prices of cricketers participating in the third stage of BPL from home and abroad. The directors announced the price tags of players after a meeting of governing council yesterday. [Watch
35 lac US$ would be the highest limit for a national cricketer while in case of a foreign cricketer, the limit is up to 70 lac US$.
Mr. Afzalur Rahman Sinha, Chairman of the governing council of BPL has informed the issues to the press and said that everything will be granted in the next board meeting which will likely to be occurred within seven days from now on.
“Discussions will also be done about the date of lottery and the rate of ticket. There is a possibility of players by choice at 31st of October” – said Sinha.
The third stage of Bangladesh Premier League is scheduled to take place on 22nd of November.
Share:

প্রিয়ংকা চোপড়ার সেক্স নিয়ে তোলপাড় (ভিডিওসহ)

অনেকের চোখ গোল গোল হয়ে গিয়েছিল কোয়ান্টিকো’র ট্রেলারে প্রিয়াঙ্কার সেক্স সিন দেখে। অনেকে তো দেশি গার্লের সেই সিন দেখে ‘কোয়ান্টিকো’ দেখার কথা স্থিরও করে ফেলেছিলেন। কিন্তু,বাধ সাধল ভারত সরকার। শোনা যাচ্ছে, ট্রেলারে দেখানো সেই সিন নাকি ছেঁটে বাদ দিয়ে দেওয়া হবে। তারপর টেলিকাস্ট করা হবে ‘কোয়ান্টিকো’।
এ কথা শুনে অনেকেই বলতে শুরু করেছেন, গাড়িতে প্রিয়াঙ্কার সেই সিন তো মোটেই অশালীন কিছু নয়। আর অতিরিক্ত যৌনতাও সেখানে দেখানো হয়নি। তাহলে? মোটে তো কয়েক মিনিট।

তাতে কী? সেটুকুতেই তো প্রিয়াঙ্কার কালঘাম ছুটেছিল। স্বীকার করেছিলেন, এই সেক্স সিন করতে গিয়ে বেশ নার্ভাস হয়েছিলেন তিনি। আর সে কথা শুনে আগ্রহ আরও বেড়েছিল। এমন কী শুট করেছেন প্রিয়াঙ্কা? এবার মনে হচ্ছে সেই উত্তর অজানাই থেকে যাবে।
এই নিউজ এর ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক কুরুন
pc video

Share:

তাঁকে মজা করে বলি যে আমি কখনো মা হব না...

আমি এবার এইচ এস সি দিয়েছি। একটা ছেলেকে খুব ভালবাসতাম। ওর পরিবার এর অনেকেই আমাদের সম্পর্কটা জানতো। এর আগে ও ২ টা সম্পর্ক করতো। কিন্তু ফান করতো। আমার সাথে সম্পর্ক হবার পর ও নাকি ওদের সাথে আর কথা বলেনি।। যদিও এটা নিয়ে কখনো কোন কথা আর বলিনি। বিশ্বাস করতাম অন্ধের মত।
১ বছর পর ও আমার সাথে শারিরীক সম্পর্ক করতে চাইল। কিন্তু বিয়ের আগে এটা করতে চাইনি বলে না বলে দিতাম। পা ধরে বসে থাকতো কান্নাকাটি করতো, আর বলতো ওকে বিশ্বাস করি না। কিন্তু তাও আমি রাজি হতাম না। একদিন ওর ফোনে কিছু মেয়ের সাথে মেসেজ দেখলাম। জিজ্ঞাসা করলাম এরা কারা।। বললো ফ্রেন্ড। ফ্রেন্ কে কেউ বাবু, জান বলে ডাকে জানতাম নাহ। তার মাঝে একজন এর সাথে এমন কিছু মেসেজ যা কেবল স্বামী-স্ত্রী ই করতে পারে, বন্ধুরা না। আমি কখনোই এত ফ্রি ছিলাম না ওর সাথে। ওকে বললাম এদের সাথে কথা বন্ধ না করলে আমাদের সম্পর্ক থাকবে না। ও বলল যদি ওর সাথে শারীরিক সম্পর্ক করি তাহলেই ও আর এদের সাথে কথা বলবে না। আর তা না হলে ও এই রিলেশন রাখবে না, যেখানে কেউ ওকে বিশ্বাস করে না। এরপর থেকে মেসেজ ফোন আমি না দিলে কিছুই দিত না ও। আর সাত-পাচ ভেবে ওর সাথে ব্রেকআপ করে দিলাম।
ওকে ভুলবার জন্য ফেইসবুক আইডি খুললাম। সবার সাথেই কথা বলা শুরু করলাম। তার মাঝে একজন এর সাথে বেশিই কথা হত। ৩ মাস পর উনার জোরাজুরিতে ফোন নাম্বার দিলাম। ফোনে তেমন কথা হতো না। ৪/৫ দিন পর একদিন হত। তবে viber এ ম্যাসেজিংটা বেশি হত।। তার প্রেমিকার এর সাথে ৪ বছর আগে ব্রেকআপ হয়েছে। সে ইঞ্জিনিয়ারিং এর ৬ষ্ঠ সেমিস্টার এ পড়ে। ১ মাস ধরে সে আমাকে ভালবাসি বললেও আমি মজা করে উড়িয়ে দেই। সেদিন ও সে যখন সিরিয়াসভাবে বলছিল তখন আমি তাকে মজা করে বলি আমি কখনো মা হব না। আর আমার আগের বয়ফ্রেন্ড এর সাথে আমার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে। সে ৩০ মিনিট পর উত্তর দিয়েছে তার এসবে কোন সমস্যা নেই। যদি মা না হই তাহলে বাচ্চা অ্যাডোপ্ট করবে আর সবাইকে বলবে তার সমস্যা যাতে কেউ আমাকে দোষ না দেয়। আর এখন নাকি অনেকেরই শারীরিক সম্পর্ক হয় তাই বলে কি তারা পচে যায়। সে আমাকে ভালবাসে আর আমাকে হারাতে পারবে না।
কথাগুলো সিনেমার মতই মনে হল। তাঁকে বললাম আমার থেকে ভালো মেয়ে সে পাবে কিন্তু সে বলে পাবো কিন্তু আমার মত সত্যি কেউ বলবে না। তাছাড়া সে আমাকে সব জেনেই ভালবাসতে চায়। (আমার বলা সব কথাই মিথ্যা ছিল যাতে সে আমাকে কতোটা ভালবাসে তা জানতে পারি) এখন আমাকে ৭ দিন সময় দিয়েছে তাকে উত্তর দিয়ার জন্য। তাকে ভালবাসি কিনা এখনো বুঝতে পারছি না, তবে তার সাথে যখন কথা বন্ধ হয় তখন নিজের অজান্তেই চোখের পানি ঝরে। পরে আবার হাসি, আর বলি কাঁদছি কেনো। কিন্তু এখন আমি বুঝতে পারছিনা কী করবো। কী করা উচিৎ আমার? কী উত্তর দিব তাকে? কী উত্তর দেয়া উচিৎ আমার?
-
Share:

বাংলাদেশের ম্যাচ বাড়ানোর দাবি তুলবে বিসিবি

যত বেশি ম্যাচ খেলা যাবে, ততো বেশি উন্নতি হবে- এমনই বিশ্বাস বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান বেশি ম্যাচ খেলার কারণেই হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। তাই তো আইসিসির সভায় বাংলাদেশের ম্যাচ বাড়ানোর দাবি তোলা হবে জানালেন বিসিবি সভাপতি। ৯ অক্টোবর দুবাইতে শুরু হচ্ছে আইসিসির সভা। সভায় যোগ দিতে শুক্রবার দেশ ছাড়বেন বিসিবি সভাপতি। সেখানে এফটিপিসহ ম্যাচ বাড়ানোর বিষয় নিয়ে কথা বলবেন তিনি। বুধবার বিসিবির সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনই জানিয়েছেন নাজমুল হাসান। ম্যাচ বাড়ানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইসিসির সভায় এফটিপি নিয়ে আলোচনা হবে। সেখানে আমরা বলবো যে বাংলাদশও এখন বড় দলগুলোর মতো বেশি ম্যাচ খেলার যোগ্য। গত এক বছরে আমরা বেশি ম্যাচ খেলেছি বলেই আমাদের র‌্যাঙ্কিং বেড়েছে। তাই আমরা বড় দলগুলোর সাথে আরো বেশি ম্যাচ খেলতে চাই।’ বিসিবি সভাপতি অবশ্য মনে করেন আগের চেয়ে বাংলাদেশ এখন অনেক বেশি ম্যাচ খেলে। কিন্তু উন্নতির জন্য এরচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা দরকার। এ কারণেই আইসিসির সভায় বিষয়টি নিয়ে জোর দাবি তুলবেন তিনি।
Share:

উচ্ছ্বাসে ভাসছে অস্ট্রেলিয়া

 এ নিয়ে পাঁচবার বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুললো ‘ম্যান ইন ইয়োলো’রা। তাছাড়া অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের বিদায়ী ম্যাচটাও যে বিশ্বকাপ জয়ের মধ্যে দিয়ে সার্থক হলো, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর শিরোপা জয়ের পর নিজেদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন দলের অনেকেই।
অস্ট্রেলীয় কোচ ড্যারেন লেহম্যান দলের ক্রিকেটারদের চাইতে সমর্থকদের প্রতিই নিজের কৃতজ্ঞতা জানালেন। তিনি বলেন, ‘গত ছয় সপ্তাহ ধরে আমাদেরকে আপনারা(সমর্থক) আমাদেরকে প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন। এটা আমাদের জন্য অবিশ্বাস্য ছিলো। এই কারণে আপনাদের প্রতি আমার ভালোবাসা রইলো।’
সাবেক অজি স্পিনার শেন ওয়ার্ন যেন খুশীতে নিজেকে আটকিয়েই রাখতে পারছেন না। উত্তেজিত হয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য অনুভূতি। আমরা বলেছিলাম, আমরা আমাদের সেরাটা খেলবো। কিন্তু টুর্নামেন্টের শেষদিকে আমরা দারুণ করেছি। আর মাঠে এসে সমর্থন দেওয়ার জন্য দর্শকদেরকে ধন্যবাদ।’
ফাইনালে ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরষ্কার জেতা জেমস ফকনার যেন আজকের ঘটনা বিশ্বাসই করতে পারছেন না। বললেন, ‘মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড(এমসিজি) এর ৯০,০০০ দর্শকের সামনে খেলাটাই অনেক বড় ব্যাপার। আমি ভেবেছিলাম, আজকের সেরা একাদশে আমি থাকবো না। সবমিলিয়ে এ এক বিস্ময়কর অনুভূতি।’
দলের অনেক সদস্যদের মতো মিচেল স্টার্কও এবার প্রথম বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রথম ম্যাচেও হয়তো তিনি জানতেন না, বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দুই পুরষ্কার উঠতে যাচ্ছে তার হাতে। প্রথমত, বিশ্বকাপ শিরোপা আর দ্বিতীয়টি হলো, ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’। সবমিলিয়ে তাই স্টার্কের অনুভূতি খানিকটা মিশ্রই বলতে হয়। তবে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে ভোলেননি নিউজিল্যান্ডের কথাও।
স্টার্ক বলেন, ‘দারুণ একটা মুহুর্ত, আমি গত কয়েকমাস ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। কিছুটা ভাগ্যবান আমি। সমর্থকরা চমৎকার ছিলো। নিজের দেশের লোকের সামনে খেলা এবং শিরোপা জেতা, এই অনুভূতি বোঝনো যায় না। আর নিউজিল্যান্ডও অনেক ভালো করেছেন। ম্যাককালাম পুরো টুর্নামেন্ট ধরেই অনেক ভালো খেলেছে। আর কিছু না। আপাতত সময়টাকে ঊপভোগ করতে যাচ্ছি।’
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা নিউজিল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো ভালো হয়নি। তারপরেও ক্লার্কের নেতৃত্বে অজিদের শিরোপা জয় যেন অস্ট্রেলিয়ার সোনালী দিনের কথাই মনে করিয়ে দিলো।
-
Share:

বয়স কমিয়ে রাখবে যে ৭টি খাবার

 সবাই চায় তাকে দেখতে তরুণ লাগুক। কিন্তু বয়স একটি প্রাকৃতিক বিষয়। কেউ চাইলে সেটাকে রোধ করতে পারে না। অনেকেই বয়সের ছাপ লুকানোর জন্য নামী দামী ক্রিম, কসমেটিক্স ব্যবহার করে থাকে। এইগুলো ব্যবহার করে সাময়িকভাবে বয়সের ছাপ চেহারা থেকে দূর করা গেলেও দীর্ঘমেয়াদি ফল লাভ করা সম্ভব হয় না। বয়সের ছাপ মূলত দুইটা বিষয়ের ওপর নির্ভর করে জেনেটিক এবং আবহাওয়া।  জেনেটিক কারণে অনেকের বয়সের ছাপ দ্রুত চেহারায় পড়ে যায়। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খাদ্যভ্যাস আপনার বয়সের ছাপ ভিতর থেকে প্রতিরোধ করতে পারে। এমন কিছু খাবারের নাম প্রিয়.কম কে বলেছেন পুষ্টিবিদ আনিকা শাহ্‌জাবিন। এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে বয়সের ছাপ রোধ করে ত্বকে বলিরেখা পড়া রোধ করে থাকে।

১। বাদাম

চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখতে বাদামের জুড়ি নেই। বাদাম বিশেষ করে আখরোটে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে যা ত্বককে মসৃণ করে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে থাকে। আখরোটে কোলেস্টেরলের মাত্রা খুব কম থাকে। প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় আপনি রাখতে পারেন যেকোন বাদাম। সেটি আপনাকে কাজ করার এনার্জি দেওয়ার সাথে সাথে ত্বককে বলিরেখা পড়া রোধ করে।

২। টমেটো  

টমেটোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান লাইকোপেন আছে যা বিভিন্ন স্কিন রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। এটি ত্বকের ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে থাকে।

৩। অলিভ অয়েল

অলিভ অয়েল প্রতিদিনকার রান্নায় ব্যবহার করুন। এছাড়া এক টেবিলচামচ অলিভ অয়েল নিয়ে প্রতিদিন দুইবার করে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করে যেকোন দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

৪। পালং শাক

পালং শাকে রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়েম, ভিটামিন এবং মিনারেল। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেণ্ট পাওয়া যায় যা দেহের ফ্রি র‍্যাডিকেল ধ্বংস করে দেয় এবং ত্বকের বয়স রোধ করে।

৫। হলুদ

হলুদে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লামমেটরী উপাদান যা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আর তার সাথে সাথে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে থাকে।

৬। ডালিম

দিনটা শুরু করুন এক গ্লাস ডালিমের রস খেয়ে। এটি আপনার ত্বকে বলিরেখা পড়া রোধ করবে। ডালিমে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা যা ত্বকের নমনীয়তা বজায় রেখে তাকে টানটান রাখতে সাহায্য করে।

৭। ব্রকোলি

ডিটক্সিফিকেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তারুণ্য উজ্জ্বল ত্বকের জন্য। ব্রকোলিতে প্রচুর পরিমাণে ডিটক্সিফিকেশন আছে যা দেহ থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করে দিয়ে কোষকে সতেজ রাখে।  সপ্তাহে দুই বা তিন দিন খাদ্য তালিকায় ব্রকোলি রাখুন আর দেখুন ব্রকোলির জাদু।

Share:

দেহ ব্যবসায় বৈধতা পেয়েছে যে ১৪টি দেশে !

Legal-prostitution-MuktoMoncho-300x171
সমাজের সবচেয়ে উপেক্ষিত শ্রেণির এই পেশার নাম- দেহ ব্যবসা! শুনলেই কানে আঙুল দেয় ‘অভিজাতরা’। তাই এখনও পর্যন্ত যৌনপল্লি অনেকের কাছে এখনও ‘নিষিদ্ধপল্লি’। তবে যাবতীয় সমালোচনা, উপেক্ষা সত্ত্বেও দেহ ব্যবসা বিদ্যমান। কারণ যা-ই হোক। কিছু দেশ এই ব্যবসার উপর আইনি নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রেখেছে। আবার বিশ্বের অনেক দেশই দেহ ব্যবসাকে আইনি স্বীকৃতি দিয়েছে। আর পাঁচটা সাধারণ পেশার মতোই।
পুরো পৃথিবীতে দেহ ব্যবসায় বৈধতা পেয়েছে যে ১৪টি দেশে !
১. নিউজিল্যান্ড:
নিউজিল্যান্ডে ২০০৩ সালে দেহ ব্যবসাকে আইনি বৈধতা দেওয়া হয়। সে দেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত যৌনকর্মীরা সরকারি স্বাস্থ্য ও শ্রম আইনের আওতায় পড়েন। তাঁরা একই রকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন, যেরকম অন্যান্য পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা পান।
২. অস্ট্রেলিয়া:
প্রতিবেশী দেশ নিউজিল্যান্ডের মতো অস্ট্রেলিয়ার একটা বড় অংশেও দেহ ব্যবসা সম্পূর্ণ আইনস্বীকৃত। যদিও কিছু জায়গায় এই ব্যবসা নিষিদ্ধ।
৩. অস্ট্রিয়া:
পৃথিবীর প্রাচীতনতম এই আধুনিক রাষ্ট্রে দেহ ব্যবসা আইনত সম্পূর্ণ বৈধ। অস্ট্রিয়ায় কেউ দেহ ব্যবসা শুরু করতে চাইলে তাঁকে অবশ্যই বেশ কিছু সরকারি স্বাস্থ্য পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। সেই সব পরীক্ষায় পাশ করলে, তবেই মিলবে ব্যবসার ছাড়পত্র। সংশ্লিষ্ট দেহ ব্যবসায়ীর বয়স হতে হবে ১৯ বছর বা তার বেশি।
৪. বেলজিয়াম:
দেহ ব্যবসাকে শুধু আইনি করাই নয়, দেহ ব্যবসায়ীদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিতেও যৌনপল্লির সব বাড়িতে অন্যান্য অফিসের মতোই রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি ও কি-কার্ডের ব্যবস্থা।
৫. ফ্রান্স:
ফ্রান্সেও দেহ ব্যবসা সম্পূর্ণ আইনি। তবে ১৯৪৬-এ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরেই সে দেশে যৌন ব্যবসা সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। পরে অবশ্য সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।
৬. জার্মানি:
জার্মানিতে ১৯২৭ সাল থেকে দেহ ব্যবসা আইনত স্বীকৃত। এবং সে দেশে যৌনপল্লি চালানোর জন্য আলাদা করে স্টেটও রয়েছে। জার্মানিতে দেহ ব্যবসায়ীদের স্বাস্থ্য বিমা আবশ্যিক। তাঁদের কর দিতে হয়। এমনকি অবসরপ্রাপ্ত দেহ ব্যবসায়ীদের পেনশনও রয়েছে!
৭. গ্রিস:
দেহ ব্যবসায় গ্রিসের মডেলও জার্মান সরকারের মতোই। সেদেশেও যৌনকর্মীরা শ্রম আইনের আওতায় পড়েন। অবসরের পর পেনশনের সুবিধেও রয়েছে।
৮. ইন্দোনেশিয়া:
ইন্দোনেশিয়ায় দেহ ব্যবসা শুধু আইনত স্বীকৃত-ই নয়; সেক্স ট্যুরিজম সে দেশের সরকারের অন্যতম রাজস্ব আয়ের উপায়। তবে অবাধ যৌনতার জেরে ইন্দোনেশিয়ায় জোর করে দেহ ব্যবসায় নামানো বা নাবালিকা অত্যাচার ক্রমেই বাড়ছে।
৯. নেদারল্যান্ডস:
দেহ ব্যবসা নেদারল্যান্ডসে খুবই জনপ্রিয়। আইনত স্বীকৃত তো বটেই। যৌনতা নিয়ে নেদারল্যান্ডসে কোনও সামাজিক বাধা নেই। অবাধ যৌনতাই সেদেশের ট্র্যাডিশন।
১০. ব্রাজিল:
লাতিন আমেরিকার এই দেশটিতেও দীর্ঘ দিন আগে থেকেই দেহ ব্যবসা আইনত স্বীকৃত ছিল। এবং যৌনকর্মীদের অত্যাচার করলে আইনও যথেষ্ট কড়া ব্রাজিলে।
১১. কানাডা:
কানাডায় যৌনকর্মীদের অবস্থা আপাত বিপজ্জনক। সে দেশে দেহ ব্যবসা আইনত বৈধ। কিন্তু যৌন সেবা কেনা ২০১৪ সাল থেকে বেআইনি হয়ে গিয়েছে। ফলে দেহ ব্যবসা ঘিরে সে দেশে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।
১২. কলম্বিয়া:
কলম্বিয়ায় দেহ ব্যবসা দীর্ঘ দিন ধরেই আইনত বৈধ। সে দেশে যৌনকর্মীদের নিরাপত্তার জন্য কড়া আইনও রয়েছে।
১৩. ডেনমার্ক:
দেহ ব্যবসা এই দেশেও আইনি। এমনকি যে সব দেহ ব্যবসায়ীরা আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে বা গরিব, তাঁদের আর্থিক সাহায্যও করে ডেনমার্ক সরকার।
১৪. ইকুয়েডর:
অবাধ যৌনতার দেশ ইকুয়েডর। যৌনতা সম্পর্কিত সব কিছুই সে দেশে আইনি। যে কেউ ইকুয়েডরে দেহ ব্যবসা করতে পারেন, বা যৌনপল্লি চালাতে পারেন। কিন্তু এর জেরে ইকুয়েডরে জোর করে দেহ ব্যবসায় নামানোর সমস্যাও প্রবল।
Share:

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Recent Posts

Unordered List

Definition List