এ নিয়ে পাঁচবার বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুললো ‘ম্যান ইন ইয়োলো’রা। তাছাড়া
অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের বিদায়ী ম্যাচটাও যে বিশ্বকাপ জয়ের মধ্যে দিয়ে
সার্থক হলো, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর শিরোপা জয়ের পর নিজেদের
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন দলের অনেকেই।
অস্ট্রেলীয় কোচ ড্যারেন লেহম্যান দলের ক্রিকেটারদের চাইতে সমর্থকদের প্রতিই নিজের কৃতজ্ঞতা জানালেন। তিনি বলেন, ‘গত ছয় সপ্তাহ ধরে আমাদেরকে আপনারা(সমর্থক) আমাদেরকে প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন। এটা আমাদের জন্য অবিশ্বাস্য ছিলো। এই কারণে আপনাদের প্রতি আমার ভালোবাসা রইলো।’
সাবেক অজি স্পিনার শেন ওয়ার্ন যেন খুশীতে নিজেকে আটকিয়েই রাখতে পারছেন না। উত্তেজিত হয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য অনুভূতি। আমরা বলেছিলাম, আমরা আমাদের সেরাটা খেলবো। কিন্তু টুর্নামেন্টের শেষদিকে আমরা দারুণ করেছি। আর মাঠে এসে সমর্থন দেওয়ার জন্য দর্শকদেরকে ধন্যবাদ।’
ফাইনালে ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরষ্কার জেতা জেমস ফকনার যেন আজকের ঘটনা বিশ্বাসই করতে পারছেন না। বললেন, ‘মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড(এমসিজি) এর ৯০,০০০ দর্শকের সামনে খেলাটাই অনেক বড় ব্যাপার। আমি ভেবেছিলাম, আজকের সেরা একাদশে আমি থাকবো না। সবমিলিয়ে এ এক বিস্ময়কর অনুভূতি।’
দলের অনেক সদস্যদের মতো মিচেল স্টার্কও এবার প্রথম বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রথম ম্যাচেও হয়তো তিনি জানতেন না, বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দুই পুরষ্কার উঠতে যাচ্ছে তার হাতে। প্রথমত, বিশ্বকাপ শিরোপা আর দ্বিতীয়টি হলো, ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’। সবমিলিয়ে তাই স্টার্কের অনুভূতি খানিকটা মিশ্রই বলতে হয়। তবে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে ভোলেননি নিউজিল্যান্ডের কথাও।
স্টার্ক বলেন, ‘দারুণ একটা মুহুর্ত, আমি গত কয়েকমাস ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। কিছুটা ভাগ্যবান আমি। সমর্থকরা চমৎকার ছিলো। নিজের দেশের লোকের সামনে খেলা এবং শিরোপা জেতা, এই অনুভূতি বোঝনো যায় না। আর নিউজিল্যান্ডও অনেক ভালো করেছেন। ম্যাককালাম পুরো টুর্নামেন্ট ধরেই অনেক ভালো খেলেছে। আর কিছু না। আপাতত সময়টাকে ঊপভোগ করতে যাচ্ছি।’
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা নিউজিল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো ভালো হয়নি। তারপরেও ক্লার্কের নেতৃত্বে অজিদের শিরোপা জয় যেন অস্ট্রেলিয়ার সোনালী দিনের কথাই মনে করিয়ে দিলো।
অস্ট্রেলীয় কোচ ড্যারেন লেহম্যান দলের ক্রিকেটারদের চাইতে সমর্থকদের প্রতিই নিজের কৃতজ্ঞতা জানালেন। তিনি বলেন, ‘গত ছয় সপ্তাহ ধরে আমাদেরকে আপনারা(সমর্থক) আমাদেরকে প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন। এটা আমাদের জন্য অবিশ্বাস্য ছিলো। এই কারণে আপনাদের প্রতি আমার ভালোবাসা রইলো।’
সাবেক অজি স্পিনার শেন ওয়ার্ন যেন খুশীতে নিজেকে আটকিয়েই রাখতে পারছেন না। উত্তেজিত হয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য অনুভূতি। আমরা বলেছিলাম, আমরা আমাদের সেরাটা খেলবো। কিন্তু টুর্নামেন্টের শেষদিকে আমরা দারুণ করেছি। আর মাঠে এসে সমর্থন দেওয়ার জন্য দর্শকদেরকে ধন্যবাদ।’
ফাইনালে ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরষ্কার জেতা জেমস ফকনার যেন আজকের ঘটনা বিশ্বাসই করতে পারছেন না। বললেন, ‘মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড(এমসিজি) এর ৯০,০০০ দর্শকের সামনে খেলাটাই অনেক বড় ব্যাপার। আমি ভেবেছিলাম, আজকের সেরা একাদশে আমি থাকবো না। সবমিলিয়ে এ এক বিস্ময়কর অনুভূতি।’
দলের অনেক সদস্যদের মতো মিচেল স্টার্কও এবার প্রথম বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রথম ম্যাচেও হয়তো তিনি জানতেন না, বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দুই পুরষ্কার উঠতে যাচ্ছে তার হাতে। প্রথমত, বিশ্বকাপ শিরোপা আর দ্বিতীয়টি হলো, ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’। সবমিলিয়ে তাই স্টার্কের অনুভূতি খানিকটা মিশ্রই বলতে হয়। তবে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে ভোলেননি নিউজিল্যান্ডের কথাও।
স্টার্ক বলেন, ‘দারুণ একটা মুহুর্ত, আমি গত কয়েকমাস ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। কিছুটা ভাগ্যবান আমি। সমর্থকরা চমৎকার ছিলো। নিজের দেশের লোকের সামনে খেলা এবং শিরোপা জেতা, এই অনুভূতি বোঝনো যায় না। আর নিউজিল্যান্ডও অনেক ভালো করেছেন। ম্যাককালাম পুরো টুর্নামেন্ট ধরেই অনেক ভালো খেলেছে। আর কিছু না। আপাতত সময়টাকে ঊপভোগ করতে যাচ্ছি।’
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা নিউজিল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো ভালো হয়নি। তারপরেও ক্লার্কের নেতৃত্বে অজিদের শিরোপা জয় যেন অস্ট্রেলিয়ার সোনালী দিনের কথাই মনে করিয়ে দিলো।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন