">
পর্দায় তাঁরাই তৈরি করেন নীল রঙের দুনিয়া৷ সে দুনিয়ার ভাষা আলাদা, আলাদা রকমসকম৷ উত্তেজনা আর উত্তাপ সেখানে পারদের ওঠাপড়ায় নির্ধারিত হয় না, সেখানে সূচক অন্য কিছু৷ সে নীল মোহের মায়াদুনিয়া কখনও অবশ করে, কখনও বা বশ করে৷ কিন্তু এই গোপন বিনোদন বিলোতে যাঁদেরকে ‘পারফর্ম’ করতে হয়, তাঁরাও কি একইরকম সুখে থাকেন? তা জানতেই সম্প্রতি হয়েছিল এক সমীক্ষা৷ প্রায় ১৫ জন পর্নস্টারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সেটে তাঁদের খারাপ অভিজ্ঞতা জানানোর কথা৷ আর তাতে পর্নস্টাররা, বিশেষত মহিলা পর্নস্টাররা যে অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন, তাতে মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে নীলসুখের দুনিয়া৷
একাধিক মহিলা পর্নস্টার জানিয়েছেন পর্দায় উত্তেজনা ফুটিয়ে তুলতে তাঁদের রীতিমতো অত্যাচারই স্বীকার করতে হয়৷ দর্শকের উত্তেজনা যাতে কোনভাবেই পড়তি না হয়, তার জন্যেই নানা শারীরিক অবস্থানে সঙ্গম করানো থেকে শুরু করে ক্ল্যাইম্যাক্সের জন্য বিভিন্ন ভাবনা থাকে পরিচালকের৷ অভিনেতা, অভিনেত্রীদের থেকে সেটাই প্রত্যাসা করেন তাঁরা৷ পরিচালকের কথামতো ‘পারফর্ম’ করতে গিয়ে রীতিমতো কসরত করতে হয় অভিনেত্রীদের৷ কখনও কখনও পড়তে হয় নানা অপ্রীতিকর, অস্বস্তির মুহূর্তে, পর্নস্টার হয়েও যা বরদাস্ত করতে পারেন না অনেকে৷ এই সমীক্ষায় সেসব কথাই খোলামেলা তুলে ধরেছেন তাঁরা৷
পর্নস্টারদের দিয়ে নানা কল্পনা ও ধারণা থাকে নীলছবির দর্শকদের৷ এই সমীক্ষা প্রমাণ করে, তা অনেকাংশেই ভুল৷ বরং দর্শকদের দৃশ্যসুখ দিতে গিয়ে যে পরিমাণ কষ্ট স্বীকার করতে হয় তা জানলে নীলছবি দেখার নেশা কেটে যেতে পারে আম দর্শকের৷
পর্দায় তাঁরাই তৈরি করেন নীল রঙের দুনিয়া৷ সে দুনিয়ার ভাষা আলাদা, আলাদা রকমসকম৷ উত্তেজনা আর উত্তাপ সেখানে পারদের ওঠাপড়ায় নির্ধারিত হয় না, সেখানে সূচক অন্য কিছু৷ সে নীল মোহের মায়াদুনিয়া কখনও অবশ করে, কখনও বা বশ করে৷ কিন্তু এই গোপন বিনোদন বিলোতে যাঁদেরকে ‘পারফর্ম’ করতে হয়, তাঁরাও কি একইরকম সুখে থাকেন? তা জানতেই সম্প্রতি হয়েছিল এক সমীক্ষা৷ প্রায় ১৫ জন পর্নস্টারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সেটে তাঁদের খারাপ অভিজ্ঞতা জানানোর কথা৷ আর তাতে পর্নস্টাররা, বিশেষত মহিলা পর্নস্টাররা যে অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন, তাতে মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে নীলসুখের দুনিয়া৷
একাধিক মহিলা পর্নস্টার জানিয়েছেন পর্দায় উত্তেজনা ফুটিয়ে তুলতে তাঁদের রীতিমতো অত্যাচারই স্বীকার করতে হয়৷ দর্শকের উত্তেজনা যাতে কোনভাবেই পড়তি না হয়, তার জন্যেই নানা শারীরিক অবস্থানে সঙ্গম করানো থেকে শুরু করে ক্ল্যাইম্যাক্সের জন্য বিভিন্ন ভাবনা থাকে পরিচালকের৷ অভিনেতা, অভিনেত্রীদের থেকে সেটাই প্রত্যাসা করেন তাঁরা৷ পরিচালকের কথামতো ‘পারফর্ম’ করতে গিয়ে রীতিমতো কসরত করতে হয় অভিনেত্রীদের৷ কখনও কখনও পড়তে হয় নানা অপ্রীতিকর, অস্বস্তির মুহূর্তে, পর্নস্টার হয়েও যা বরদাস্ত করতে পারেন না অনেকে৷ এই সমীক্ষায় সেসব কথাই খোলামেলা তুলে ধরেছেন তাঁরা৷
পর্নস্টারদের দিয়ে নানা কল্পনা ও ধারণা থাকে নীলছবির দর্শকদের৷ এই সমীক্ষা প্রমাণ করে, তা অনেকাংশেই ভুল৷ বরং দর্শকদের দৃশ্যসুখ দিতে গিয়ে যে পরিমাণ কষ্ট স্বীকার করতে হয় তা জানলে নীলছবি দেখার নেশা কেটে যেতে পারে আম দর্শকের৷
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন