নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া কিশোরী স্কুলে যাওয়ার পর একটু পরপর উসখুস করছিল। এক
সময় সে অজ্ঞান হয়ে গেল। তারপর মারা গেল। পোস্টমর্টেম করার পর কিশোরীর
জরায়ুতে দুটি সাপের বাচ্চা পাওয়া যায়।
ঘটনাটি ঘটে ২০০৯ সালে। যশোরের ঝিকরগাছার ওই কিশোরীর মাসিক হয়েছিল। সে
মাসিকের পুরোনো কাপড় শুকাতে দিয়েছিল কোনো স্যাঁতসেঁতে জায়গায়। সেখান
থেকেই হয়তো সাপের বাচ্চা দুটো কাপড়ে লাগে। কিন্তু স্কুলে গিয়ে অস্বস্তি
হলেও কাউকে বলতে পারেনি সে কথা। আজ ‘কিশোরী শক্তি ও সক্ষমতা: রূপকল্প
২০৩০’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে কিশোরীর এ ঘটনাটি বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
স্কুল হেলথ প্রোগ্রামের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার চিকিৎসক শফিউর
রহমান।
জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি তিন
থেকে চার মাস আগে মেহেরপুরের ঘটনা উল্লেখ করে জানালেন, এক মেয়ের মাসিকের
কাপড়ের মধ্যে জোঁক পাওয়া যায়। প্রচুর রক্তক্ষরণ হলেও মেয়েটি বেঁচে যায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন