কোন কোন মুহূর্তে নারী শরীর চায় পুরুষকে
নারীমন
যে বেজায় জটিল, সে নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। সেই “বেজায় জটিল” মনে যৌনতা
কখন চাগাড় দেয়, জানতে ইচ্ছে হয় পুরুষের। চলুন জেনে নিই, কোন কোন মুহূর্তে
নারীশরীর চায় আরও বেশি কিছু –
≠ কিচেন সেক্স :- রান্না করার মুহূর্তে যদি প্রেয়সীর কোমল ত্বকে প্রেমিকের আলতো ছোঁয়া লাগে, প্রেয়সী কিছুতেই ধরে রাখতে পারেন না উত্তেজনা। ব্যাপারটা ট্রাই করে দেখতে পারেন। অধিকাংশ নারীর এই একটি সুপ্ত ফ্যান্টাসি আছে – কিচেন সেক্স।
≠ বৃষ্টিভেজা সেক্স :-ঝড়জলের দিনে আচমকা প্রেয়সীর সঙ্গে দেখা করে আসুন। মেঘলা এই দিনে প্রেয়সীর মন এমনিতেই আপনার অপেক্ষায় থাকবে। তেমন মুহূর্তে কাছে টানতেই পারেন তাঁকে। বৃষ্টিভেজা পরিবেশ আপনাদের মিলনসুখকে আরও বেশি আনন্দে ভরিয়ে তুলবে।
≠ লং ডিসট্যান্স সেক্স :- আপনি থাকেন এক শহরে, আপনার প্রেয়সী থাকেন অন্য শহরে। কিন্তু বছরে ২০-২৫ দিন দেখা হয়েই যায়। স্বাভাবিকভাবেই সে সময় প্রেয়সীর মানসিক ও শারীরিক চাহিদা তুঙ্গে থাকার কথা। তাই সময়টাকে হেলায় নষ্ট করবেন না। উপভোগ করুন চুটিয়ে।
≠ নীল ছবির সেক্স :- এটা আগেই প্রকাশ হয়েছে যে, এ দেশের কিছু
শতাংশ মহিলা নীল ছবি দেখেন। ফলে তাঁরা নীল ছবি ভালো মতোই উপভোগ করেন।
জানবেন, নীল ছবির কোনও স্টিমি সিন দেখার পর প্রেয়সীর মনেও মারাত্মক
যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগে।
≠ মদ্যপানের পর সেক্স :- প্রচুর মদ্যপানের পর অধিকাংশ নারীই মিলনের জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। প্রেয়সীর ক্ষেত্রেও তেমনটা ঘটলে তাঁকে বেশি প্রশ্রয় দেবেন না। নেশার ঘোরে ভুল পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় কিনা!
≠ পিরিয়েডের ২ সপ্তাহ পরের সেক্স :- পিরিয়েড শেষ হওয়ার ২ সপ্তাহ পর নারীশরীর যৌনতা ও গর্ভধারণের জন্য পুরোপুরি তৈরি থাকে। সেসময় মনের ইচ্ছেটাও প্রখর থাকে। ট্রাই নিতেই পারেন।
≠ ঈর্ষান্বিত সেক্স :- কোনো নারীকে নিয়ে অতিরিক্ত ঈর্ষা হলে, প্রেয়সী মারাত্মক রকম তেজি হয়ে উঠতে পারেন বিছানায়। অপর নারীর উপর রাগ ও ঈর্ষা থেকে যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগতে পারে তাঁর মনে। কী ভাবছেন, জেলাস করবেন প্রেয়সীকে? তাঁকে দেখিয়ে দেখিয়ে অন্য কোনও নারীর সঙ্গে ফ্লার্ট করবেন?
≠ শান্ত মনের সেক্স :- মন শান্ত, পরিবেশ শান্ত। এমন পরিস্থিতিতেও নারীশরীর যৌনমিলনের জন্য দারুণভাবে তৈরি থাকতে পারে। কেননা, সেই সময় তাঁর মাথায় আর অন্য কোনও দুশ্চিন্তা থাকে না। ফলে কুল পরিবেশে সুপার হট সেক্স চলতেই পারে।
≠ কিচেন সেক্স :- রান্না করার মুহূর্তে যদি প্রেয়সীর কোমল ত্বকে প্রেমিকের আলতো ছোঁয়া লাগে, প্রেয়সী কিছুতেই ধরে রাখতে পারেন না উত্তেজনা। ব্যাপারটা ট্রাই করে দেখতে পারেন। অধিকাংশ নারীর এই একটি সুপ্ত ফ্যান্টাসি আছে – কিচেন সেক্স।
≠ বৃষ্টিভেজা সেক্স :-ঝড়জলের দিনে আচমকা প্রেয়সীর সঙ্গে দেখা করে আসুন। মেঘলা এই দিনে প্রেয়সীর মন এমনিতেই আপনার অপেক্ষায় থাকবে। তেমন মুহূর্তে কাছে টানতেই পারেন তাঁকে। বৃষ্টিভেজা পরিবেশ আপনাদের মিলনসুখকে আরও বেশি আনন্দে ভরিয়ে তুলবে।
≠ লং ডিসট্যান্স সেক্স :- আপনি থাকেন এক শহরে, আপনার প্রেয়সী থাকেন অন্য শহরে। কিন্তু বছরে ২০-২৫ দিন দেখা হয়েই যায়। স্বাভাবিকভাবেই সে সময় প্রেয়সীর মানসিক ও শারীরিক চাহিদা তুঙ্গে থাকার কথা। তাই সময়টাকে হেলায় নষ্ট করবেন না। উপভোগ করুন চুটিয়ে।
≠ মদ্যপানের পর সেক্স :- প্রচুর মদ্যপানের পর অধিকাংশ নারীই মিলনের জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। প্রেয়সীর ক্ষেত্রেও তেমনটা ঘটলে তাঁকে বেশি প্রশ্রয় দেবেন না। নেশার ঘোরে ভুল পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় কিনা!
≠ পিরিয়েডের ২ সপ্তাহ পরের সেক্স :- পিরিয়েড শেষ হওয়ার ২ সপ্তাহ পর নারীশরীর যৌনতা ও গর্ভধারণের জন্য পুরোপুরি তৈরি থাকে। সেসময় মনের ইচ্ছেটাও প্রখর থাকে। ট্রাই নিতেই পারেন।
≠ ঈর্ষান্বিত সেক্স :- কোনো নারীকে নিয়ে অতিরিক্ত ঈর্ষা হলে, প্রেয়সী মারাত্মক রকম তেজি হয়ে উঠতে পারেন বিছানায়। অপর নারীর উপর রাগ ও ঈর্ষা থেকে যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগতে পারে তাঁর মনে। কী ভাবছেন, জেলাস করবেন প্রেয়সীকে? তাঁকে দেখিয়ে দেখিয়ে অন্য কোনও নারীর সঙ্গে ফ্লার্ট করবেন?
≠ শান্ত মনের সেক্স :- মন শান্ত, পরিবেশ শান্ত। এমন পরিস্থিতিতেও নারীশরীর যৌনমিলনের জন্য দারুণভাবে তৈরি থাকতে পারে। কেননা, সেই সময় তাঁর মাথায় আর অন্য কোনও দুশ্চিন্তা থাকে না। ফলে কুল পরিবেশে সুপার হট সেক্স চলতেই পারে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন