দীর্ঘদিন
পর আবারও দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ
হচ্ছে। আগে এ নিয়োগ দিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু এখন এ
নিয়োগপ্রক্রিয়া পিএসসির মাধ্যমে সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ার
মাধ্যমে দেশের প্রায় ২০ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক পেতে
যাচ্ছে।
সারা দেশের প্রায় ৬৩ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালেয় রয়েছে। এই বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। এর মধ্যে বছর সরকারীকরণের আওতায় আসা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার বিদ্যালয়েই প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে বলে।
প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ সহকারী শিক্ষকের মধ্য থেকে পদোন্নতি এবং ৩৫ শতাংশ নতুন করে পরীক্ষা নিয়ে পূরণ করা হয়। সহকারী শিক্ষক হিসেবে সাত বছরের অভিজ্ঞতা, স্নাতক ডিগ্রি এবং সার্টিফিকেট ইন এডুকেশন অথবা ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন সম্পন্ন করা থাকলে প্রধান শিক্ষক পদের জন্য আবেদন করা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার (যদিও শেষ পর্যন্ত তাদের নন-গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা দেওয়া হয়েছে) পদমর্যাদায় উন্নীত করার ঘোষণা দেন
সারা দেশের প্রায় ৬৩ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালেয় রয়েছে। এই বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। এর মধ্যে বছর সরকারীকরণের আওতায় আসা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার বিদ্যালয়েই প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে বলে।
প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ সহকারী শিক্ষকের মধ্য থেকে পদোন্নতি এবং ৩৫ শতাংশ নতুন করে পরীক্ষা নিয়ে পূরণ করা হয়। সহকারী শিক্ষক হিসেবে সাত বছরের অভিজ্ঞতা, স্নাতক ডিগ্রি এবং সার্টিফিকেট ইন এডুকেশন অথবা ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন সম্পন্ন করা থাকলে প্রধান শিক্ষক পদের জন্য আবেদন করা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার (যদিও শেষ পর্যন্ত তাদের নন-গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা দেওয়া হয়েছে) পদমর্যাদায় উন্নীত করার ঘোষণা দেন
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন